আসসালামু আলাইকুম

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

যে ব্যক্তি নিজের আমলের উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করে, ইলম তার হৃদয়কে কোমল করে দেয়। আর যে ব্যক্তি মুদাররিস বা টাইটেল ব্যবহারের জন্য কিংবা দাম্ভিকতা প্রদর্শন ও অন্যকে হেয় করার জন্য ইলম অর্জন করে, সে নিজেই নিজেকে ধোঁকা দেয়।  তার এই অহমিকা তাকে ধ্বংস করে দেয়

Abdur Rahman Al Hasan

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

যে ব্যক্তি নিজের আমলের উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করে, ইলম তার হৃদয়কে কোমল করে দেয়। আর যে ব্যক্তি মুদাররিস বা টাইটেল ব্যবহারের জন্য কিংবা দাম্ভিকতা প্রদর্শন ও অন্যকে হেয় করার জন্য ইলম অর্জন করে, সে নিজেই নিজেকে ধোঁকা দেয়।  তার এই অহমিকা তাকে ধ্বংস করে দেয়।

আবু জাহেল এর বিরুদ্ধাচরণ

মক্কার নেতৃত্বস্থানীয় লোকদের মধ্যে আবু জাহেল ছিল অন্যতম। তার মূল নাম ছিল, আমর ইবনে হিশাম। উপাধী ছিল, আবুল হাকাম। রাসূল সা. যখন থেকে ইসলাম প্রচারে আত্মনিয়োগ করলেন তখন থেকেই আবু জাহেল নবীজির বিরুদ্ধাচরণ করা শুরু করে। কথা ও কাজের মাধ্যমে সে নবীজিকে কষ্ট দিতে থাকে। এমনকি সে কখনো কখনো নবীজিকে হত্যার পরিকল্পনাও গ্রহণ করে। নবীজি

শিরকুহ এর মিশর অভিযান

শিরকুহ এর মিশর অভিযান – সুলতান সালাউদ্দিন আইয়ুবী রহ. এর চাচা আসাদুদ্দীন শিরকুহ ছিলেন সুলতান নূরুদ্দিন জিনকি রহ. এর একজন বিশ্বস্ত সেনাপতি। ৫৫৯ হিজরী মোতাবেক ১১৬৪ খৃস্টাব্দে মিসরে একটি সমস্যা দেখা দেয়। তৎকালীন সময়ে মিসরের প্রধানমন্ত্রী ছিল সাওর নামক একজন ব্যক্তি। মিসর সেসময়ে ছিল ফাতেমী সাম্রাজ্য বা উবায়দি সাম্রাজ্যের এলাকা। রাষ্ট্রীয়ভাবে যদিও মিসরের প্রধান ছিল

তাওহীদ আল আমালী

তাওহীদ আল আমালী – শাঈখ উল মুজাহিদীন ইমাম আব্দুল্লাহ আযযাম (রহঃ) এর খুৎবার অংশবিশেষ। বিসমিলাহির রহমানির রহীম। যখন আফগানিস্তানে ছিলাম তখন আমি ভালভাবে উপলব্ধি করতে পেরেছি যে, জিহাদের ময়দানে অংশগ্রহণ করা ব্যতীত একজন মানুষের অন্তরে তাওহীদের ভিত্তি মজবুত হতে পারে না। এই হচ্ছে সেই তাওহীদ যার সম্পর্কে রাসূল (সাঃ) বলে গিয়েছেনঃ “আমাকে পাঠানো হয়েছে কেয়ামতের

বাংলাদেশে সমকামিতা মতাদর্শ বিস্তার

বাংলাদেশে সমকামিতা মতাদর্শ বিস্তার – দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরের সময় থেকেই পৃথিবীতে আস্তে আস্তে নতুন নতুন কিছু ফিতনা আমদানি করা শুরু হয়। যেসব ফিতনা প্রাচীনকালে পৃথিবীতে থাকাবস্থায় স্রষ্টার পক্ষ হতে ধ্বংস নেমে এসেছিল। তারপরও এসব ফিতনা ছড়ানো শুরু হলে এর সাথে সাথে বিভিন্ন রোগ-জীবাণু, ভাইরাসও পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করে। গত ৯০ দশকের সময়ে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য

পরিবার ভাবনা

পরিবার ভাবনা – একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে বালেগ হওয়ার পর থেকেই পৃথিবীকে নতুনভাবে জানতে শিখে। নতুনভাবে সে অবলোকন করে পৃথিবীর হাল-হাকীকত। সে তখন পৃথিবীর নিয়মতান্ত্রিক উপক্রমা ও পরিবারতন্ত্র সম্পর্কে জানতে পারে। অজানা এক মোহে সে আকৃষ্ট হয়। একটি প্রাপ্তবয়স্ক ছেলে অন্য একটি মেয়ের প্রতি এবং একজন প্রাপ্তবয়ষ্ক মেয়ে অন্য এক ছেলের প্রতি আকৃষ্ট হয়।

ওমর এর সময়ে রাষ্ট্রের সীমানা

ওমর এর সময়ে রাষ্ট্রের সীমানা কেমন ছিল তা আমাদের জানা উচিৎ। হযরত ওমর রাঃ প্রায় ১০ বছর খেলাফতের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি মুসলমানদের প্রধান ছিলেন। তার সময়ে ইসলামী রাষ্ট্রের সীমানাও বৃদ্ধি পেয়েছিল। সে সময় রাষ্ট্রীয় সুবিধার্থে পুরো সাম্রাজ্য কয়েকটি প্রদেশে বিভক্ত ছিল। ওমর রাঃ এসব  প্রদেশে দক্ষ গভর্নর নিযুক্ত করে ইসলামী রাষ্ট্রকে আরো উপরে নিয়ে

সর্বশেষ প্রকাশিত

ট্রান্সজেন্ডার আন্দোলনে দুর্বল কারা

ট্রান্সজেন্ডার আন্দোলনে দুর্বল কারা , এটা এক কথায় দেখিয়ে দেওয়ার উপায় নেই। এককালে যারা এর বিরোধিতা করতো আজ দেখা যাচ্ছে, তারা এর পক্ষে সাফাই গাইছে। বাংলাদেশে যত রাজনৈতিক দল আছে, হোক বামপন্থী কিংবা ডানপন্থী, উভয়েরই মূল লক্ষ্য সেক্যুলারিজম। আর সেক্যুলার হতে গিয়েই তারা পশ্চিমাদের মিত্রে পরিণত হয়। পশ্চিমা দুনিয়া হলো, বর্তমান পৃথিবীর সবেচেয়ে পাপিষ্ঠ ভূমি।

নাটকের নামে সমকামিতা প্রচার

নাটকের নামে সমকামিতা প্রচার – ওয়ালটন দেশের নামকড়া একটি কোম্পানী। Walton এর ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনার, ল্যাপটপ দেশজুড়ে বিখ্যাত। বছরখানেক আগে একটি ভিডিওতে ওয়ালটনের মালিককে দেখেছিলাম। পাঞ্জাবি, টুপি পরিহিত পাক্কা একজন হুজুর। বহু আগ থেকেই বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডারের আড়ালে সমকামিতা প্রচার করছে ব্র‌্যাক, বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার ও আরো কিছু প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিবর্গ। ইউরোপ-আমেরিকা থেকে ফান্ড পেয়ে এই

রোমান সাম্রাজ্যের পতনের কারণ

রোমান সাম্রাজ্যের পতনের কারণ – ইতিহাসের বিখ্যাত রোমান সাম্রাজ্যের স্থায়িত্ব ছিল হাজার বছরের বেশি সময় ধরে কিন্ত এরপরও শেষ পর্যন্ত টিকে থাকে নি এই সাম্রাজ্য, সাম্রাজ্যের পতনের বিভিন্ন কারণের মধ্যে আমরা মূল মূল কারণগুলো এখানে তুলে ধরবো ইনশাআল্লাহ। রোমান সাম্রাজ্যের পতনের কারণ ও ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে খৃস্টধর্মের অবস্থা হযরত ঈসা আ. পৃথিবী ছেড়ে মহান আল্লাহর নিকট

ঈদ উৎসবের গুরুত্ব

ঈদ উৎসবের গুরুত্ব – পোলাপান নাকি ঈদের আনন্দ পায় না। এটা বড়ই হাস্যকর। হারাম অনুষ্ঠানে আনন্দ উল্লাস করে এলাকাকে মাথায় উঠায়। অথচ হালাল ঈদ উৎসবে ঘুমিয়ে কাঁটিয়ে আমার বলে, “সারাদিন ঘুমিয়ে কাঁটলো” “ঈদের বয়স নাই” “ঈদের মজা নাই” ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলো হলো অকৃতজ্ঞতা স্বরুপ কথাবার্তা। ইন্টারনেট ও মোবাইল আমাদের জীবনকে সহজ করে তুললেও আমরা কখনো

সুক্ষ্ম পরিকল্পনা করে হিজড়াকে ট্রান্সজেন্ডার হিসেবে প্রচার

সুক্ষ্ম পরিকল্পনা করে হিজড়াকে ট্রান্সজেন্ডার হিসেবে প্রচার – সম্প্রতি বাংলাদেশে কিছু আলেম ও দ্বীনী ভাইদের উদ্যোগে হিজড়া সম্প্রদায়ের জন্য আলাদা মসজিদ তৈরি করা হয়। যাতে তারা নির্বিঘ্নে ইবাদত করতে পারে। সাধারণত হিজড়ারা বিভিন্ন রকম পোশাক পরিধান করার কারণে আমাদের মসজিদগুলোতে যেতে পারে না। আমাদের কালচার তাদেরকে মেনে নিতে পারে না। তাদেরকে সহ্য করতে পারে না।

বোরকা কি ফ্যাশন নাকি শরীয়াহ নির্দেশিত পোশাক?

বোরকা কি ফ্যাশন নাকি শরীয়াহ নির্দেশিত পোশাক? নারীদেরকে বলা হয়েছিল, তোমরা নিজেদের শরীর গায়রে মাহরামের নিকট হতে ঢেকে রাখ। এছাড়াও নারীদের পুরো শরীর সতরের অন্তর্ভূক্ত। তাই এখন তাদের শরীরের কতটুকু ঢাকা ওয়াজিব, এটি নিয়ে ফুকাহায়ে কেরামের মধ্যে মূলগত তেমন কোনো ইখতিলাফ নেই। কাজের সুবিধার্থে হাতের কব্জি পর্যন্ত ও চোখ খোলা রাখাকে জায়েজ বলেছেন আলেমরা। ইসলামী

খারেজী কারা

খারেজী কারা এবং তাদের সংজ্ঞা দিতে দিয়ে অনেক আলেম অনেক রকমভাবে তাদের পরিচয় তুলে ধরেছেন। তন্মধ্যে, আবুল হাসান আশআরী রহ.বলেন, যারা চতুর্থ খলিফা আমিরুল মুনিনীন আলী রাঃ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে এবং তার দল ত্যাগ করেছে, তারাই হলো খারেজি। ঈমাম ইবনে হাজাম আন্দালূসী রহ. বলেন, খারেজী বলতে প্রত্যেক এমন সম্প্রদায়কে বুঝায়, যারা চতুর্থ খলিফা আলী

সাবায়ী ফেতনা ও বিরুদ্ধাচরণ

 হযরত উসমান রা. এর খেলাফতের শেষ ছয় বছরের দিকে সাবায়ী ফেতনা তথা আব্দুল্লাহ ইবনে সাবার ফেতনা ভালোভাবেই শেকড় গেড়েছিল। ইসলামী শাসনব্যবস্থাকে টুকরো টুকরো করা এবং গৃহযুদ্ধ উসকে দেয়াই ছিল তাদের টার্গেট। হযরত উসমান রা. এর গুরুত্বপূর্ণ গভর্নরদের বিরুদ্ধাচরণ করে তাদের ব্যাপারে মিথ্যা অভিযোগ তুলতে লাগলো। তারা প্রথমে এই কথা উঠালো যে, হযরত উসমান রা. স্বজনপ্রীতি

ফেমিনিজম কি

নারীবাদ বা ফেমিনিজম কি এটি নিয়ে আমাদের মুসলিম সমাজে অনেকটা সংশয় এবং খাপছাড়া মনোভাব আছে। কেউ মনে করেন, পশ্চিমা নারীবাদ বা ফেমিনিজম যদিও ইসলাম সমর্থন করে না, এরপরও এটাকে যদি ইসলামের ধারাতে কনভার্ট করা যায়, তাহলে আর মন্দ কি! বর্তমান সমাজে এই নারীবাদ বা ফেমিনিজম এতটাই মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে যে, অনেক দ্বীনদার তরুণী কিংবা প্রাকটিসিং

ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া পার্থক্য

বাংলাদেশসহ সারাবিশ্বে এই ইস্যুতে সবাই সুক্ষ্মভাবে একটি ধোঁকা দিচ্ছে। সেটি হলো, ট্রান্সজেন্ডার ও হিজড়া জিনিষ দুটি একত্র করে ফেলা। দেশের অনেক সংবাদমাধ্যম উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই সংক্রান্ত নিউজ প্রচার করে মানুষের মাঝে ব্যাপক বিভ্রান্ত ছড়াচ্ছে। হিজড়া হলো একটি জন্মগত জেনেটিক সমস্যা। হিজড়া কিভাবে হয়? এমন প্রশ্নের জবাবে চিকিৎসাবিজ্ঞান বলে, জন্মের সময় অ্যান্ড্রোজেন রিসিপ্টর নামক একটি জিনে পরিবর্তনের

খারেজী ও তাদের আকীদা বিশ্বাস

খারেজী কারা এবং তাদের সংজ্ঞা দিতে দিয়ে অনেক আলেম অনেক রকমভাবে তাদের পরিচয় তুলে ধরেছেন। তন্মধ্যে, আবুল হাসান আশআরী রহ.বলেন, যারা চতুর্থ খলিফা আমিরুল মুনিনীন আলী রাঃ এর বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করেছে এবং তার দল ত্যাগ করেছে, তারাই হলো খারেজি। ঈমাম ইবনে হাজাম আন্দালূসী রহ. বলেন, খারেজী বলতে প্রত্যেক এমন সম্প্রদায়কে বুঝায়, যারা চতুর্থ খলিফা আলী

নাটকের নামে সমকামিতা প্রচার

নাটকের নামে সমকামিতা প্রচার – ওয়ালটন দেশের নামকড়া একটি কোম্পানী। Walton এর ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনার, ল্যাপটপ দেশজুড়ে বিখ্যাত। বছরখানেক আগে একটি ভিডিওতে ওয়ালটনের মালিককে দেখেছিলাম। পাঞ্জাবি, টুপি পরিহিত পাক্কা একজন হুজুর। বহু আগ থেকেই বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডারের আড়ালে সমকামিতা প্রচার করছে ব্র‌্যাক, বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার ও আরো কিছু প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিবর্গ। ইউরোপ-আমেরিকা থেকে ফান্ড পেয়ে এই

বোরকার ফাঁদ

হিজাব বা বোরকা হলো নারীদের অবয়ব ঢেকে রাখার মাধ্যম। এর মাধ্যমে নারীরা নিজেকে পর-পুরুষ থেকে হেফাজতে রাখবে। নিজেরা নিরাপদ থাকবে। কিন্তু পর্দার এই উপায়টিকেই যখন সৌন্দর্য প্রকাশের মাধ্যম হয়ে যায় তখন তাকে বলা হয় বোরকার ফাঁদ বা হিজাব ট্র্যাপ। বর্তমানে হাতেগোনা খুব অল্প নারীরাই আছেন, যারা একমাত্র শরীয়াহর নিয়ম পালনার্থে বোরকা পরিধান করেন। অধিকাংশ নারী

আল ওয়ালা ওয়াল বারা কাকে বলে

কুরআনী নির্দেশনা অনুযায়ী আল্লাহ তা’আলা যাদের সাথে বন্ধুত্ব করতে বলেছেন, তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা আর যাদের সাথে শত্রুতা রাখতে বলেছেন, তাদের সাথে শত্রুতা রাখা। এটাকেই ইসলামী শরীয়াহর পরিভাষায় আল ওয়ালা ওয়াল বারা (الولاء والبراء) বলা হয়। ইসলামে শত্রুতা রাখতে বলা হয়েছে কাফেরদের সাথে, মুরতাদদের সাথে, মূর্তিপূজকদের সাথে, ইহুদি-খৃস্টানদের সাথে। আর বন্ধুত্ব রাখতে বলা হয়েছে মুমিনদের

ধৈর্যধারণের গুরুত্ব

ধৈর্যধারণের গুরুত্ব – লিখেছেন রাসিখ আওয়াব আসসালামু আলাইকুম ওয়া রহমাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ। আজকে আমি আপনাদের সামনে যে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা পেশ করবো তা হলো, সবর তথা ধৈর্যধারণের গুরুত্ব, কারণ মানুষের জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য এবং সকল প্রকার সমস্যা মোকাবেলা করার জন্য যে সকল গুণ আবশ্যক ধৈর্য তথা সবর তাদের মধ্যে অন্যতম৷  সবর তথা ধৈর্যের যে

জিহাদ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

জিহাদ সম্পর্কে কুরআনের আয়াত সমূহ অনেক। এর মধ্য থেকে বাছাই করে নেয়া কিছু আয়াত সূরা বাকারার ১৫৪ নং আয়াতে আল্লাহ বলেন, وَ لَا تَقُوۡلُوۡا لِمَنۡ یُّقۡتَلُ فِیۡ سَبِیۡلِ اللّٰهِ اَمۡوَاتٌ ؕ بَلۡ اَحۡیَآءٌ وَّ لٰکِنۡ لَّا تَشۡعُرُوۡنَ যারা আল্লাহর রাস্তায় নিহত হয়, তাদেরকে মৃত বলো না। বরং তারা জীবিত। কিন্তু তোমরা বুঝতে পার না। মুমিন

আল্লাহ কত দিনে পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন

আল্লাহ কত দিনে পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন – পৃথিবী সৃষ্টির শুরুর সময়টা কেমন ছিল, তা জানতে ইচ্ছে হয় আমাদের। বিজ্ঞান আমাদের এই জানতে চাওয়ার কামনা পূরণ করতে বিভিন্ন থিউরি উল্লেখ করে থাকে। একটা কথা চিরসত্য যে, বিজ্ঞান সদা পরিবর্তনশীল। তাই বিজ্ঞানের কোনো কথা কুরআনের বিপরীত হলে একজন মুসলিম কিংবা জ্ঞানী ব্যক্তি হিসেবে কুরআনের কথাকেই মূল হিসেবে

আল্লাহ কেন মানুষ সৃষ্টি করলেন

আল্লাহ কেন মানুষ সৃষ্টি করলেন – সৃষ্টির আদিতে আল্লাহ ব্যতিত কারো অস্তিত্ব ছিল না। এরপর আল্লাহ মহাবিস্ফোরণের মাধ্যমে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করলেন। এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির পর আল্লাহ আসমান-যমীনকে সাজালেন। আলো দান করলেন। গ্রহ নক্ষত্র, গ্যালাক্সি, ব্লাকহোল সৃষ্টি করলেন। তিনি প্রতিটি স্থানকে তার কুদরতী বাক্যের মাধ্যমে সৃষ্টি করেছেন। কুরআনে এই সম্পর্কে বলা হচ্ছে, আল্লাহ বলেন হও। আর

একটি সওয়াব অর্জন করতে চান?

আপনার আশেপাশে থাকা অসহায় ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়ানোর মাধ্যমে সহজেই আপনি আল্লাহর নিকট প্রিয় হতে পারেন। তাদের রিযিকের ব্যবস্থা আল্লাহ আপনার রিযিক থেকেই দিয়ে রেখেছেন। আপনি কি তাদেরকে তাদের ভাগ দিয়েছেন?

Scroll to Top