Tag: খালিদ বিন ওয়ালিদ

খালিদ বিন ওয়ালিদের পদচ্যুত

বাইতুল মাকদিস বিজয়ের কিছুদিন পরেই হযরত ওমর রাঃ বিখ্যাত সাহাবী খালিদ বিন ওয়ালিদের পদচ্যুত করেন। এটি ১৭ হিজরীর ঘটনা। খালিদ রাঃ কে পদচ্যুতি করার পর একটি ভুল বুঝাবুঝি সৃষ্টি হয়। অনেকেই ভেবে বসেন, হয়তো ওমর রাঃ খালিদ রাঃ কে পছন্দ করতেন না। অথবা তিনি তার বিজয়ের ধারাকে ভালো চোখে দেখতেন না। এটি নিঃসন্দেহে একজন সাহাবীর

পড়ুন বিস্তারিত»

পারস্যে ইসলামের দূত

পারস্যে ইসলামের দূত – হযরত মুসান্না বিন হারিসা রাঃ এর মৃত্যুর পর ইরাকের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন হযরত সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস রাঃ। সাদ রাঃ ৩০ হাজার মুজাহিদকে সাথে নিয়ে কাদিসিয়া নামক স্থানে শিবির স্থাপন করেন। এরপর তিনি এমনভাবে সৈন্যবিন্যস্ত করেন যে, সামনে থাকবে ইরাকের ময়দান আর পেছনে থাকবে আরবের পাথুরে ভূমি। যেন বিজয় অর্জিত

পড়ুন বিস্তারিত»

ইয়ারমুকের দ্বিতীয় যুদ্ধ

ইয়ারমুকের দ্বিতীয় যুদ্ধ – ফিহিল ও দামেষ্কের যুদ্ধের পর রোমানরা যেখানে পারে সেখানেই পলায়ন করতে থাকে। এ সকল পলায়নকারী সৈন্যরা হিরাক্লিয়াসের নিকট একত্রিত হয়েছিল। হিরাক্লিয়াস কয়েক বছর পূর্বেই নবীজির চিঠি পাঠ করেছিলেন। তাই তিনি তার রাজ্য ধ্বংস হওয়ার বিষয়ে পূর্ণ অবগত ছিলেন। আরো পড়ুন: ইয়ারমুকের প্রথম যুদ্ধ এ জন্য সে তার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গদের এ কথা

পড়ুন বিস্তারিত»

দামেস্ক অবরোধ

দামেস্ক অবরোধ – ইয়ারমুকের যুদ্ধে মুসলমানদের বিজয়ের পর হযরত ওমর রাঃ মুসলিম বাহিনীকে সামনে অগ্রসর হতে আদেশ দেন। তখন সেনাপতি আবু উবাইদা রাঃ মুসলিম মুজাহিদদের শামের গুরুত্বপূর্ণ শহর দামেষ্কে নিয়ে আসেন। তিনি সেখানে গিয়ে শহরের একপাশে অবরোধ করে রাখেন। আর অন্যপাশে খালিদ বিন ওয়ালিদ রাঃ এর নেতৃত্বে সৈন্য মোতায়েন করেন। পাশাপাশি তিনি আমর ইবনে আস

পড়ুন বিস্তারিত»

ইয়ারমুকের যুদ্ধ

খলিফা ওমর রাঃ এর খেলাফতের সুচনালগ্নেই সবচেয়ে বড় যুদ্ধক্ষেত্রের নাম ছিল ইয়ারমুকের যুদ্ধ । এই যুদ্ধের মাধ্যমে রোমানদের মধ্যে ফাঁটল সৃষ্টি হয়ে যায়। তাদের রাজধানী হিমস পর্যন্ত এলাকা ‍মুসলমানদের কবজায় চলে আসে। হযরত আবু বকর রাঃ এর মৃত্যুর ছয়দিন পর ইয়ারমুকের যুদ্ধ শুরু হয়। তখন পর্যন্ত ইয়ারমুকে অবস্থানরত মুসলমানরা আবু বকর রাঃ এর মৃত্যুর সংবাদ

পড়ুন বিস্তারিত»

আজনাদাইনের যুদ্ধ ও রোমানদের অস্থিরতা

আজনাদাইনের যুদ্ধ ও রোমানদের পরাজয় – হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রা. ইরাকের দায়িত্ব হযরত মুসান্না বিন হারিসা রা. এর নিকট দিয়ে ইরাক ত্যাগ করে শামের উদ্দেশ্যে রওয়ানা দেন। শামের সে সময় আরো বেশ কিছু মুসলিম সিপাহসালার নিজেদের বাহিনী নিয়ে চূড়ান্ত যুদ্ধের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। সর্বপ্রথম খালিদ রা. শামে পৌছে বসরা জয় করেন। এরপর তিনি অন্যান্য

পড়ুন বিস্তারিত»

ফিরাজের যুদ্ধ

ফিরাজের যুদ্ধ – খালিদ রা. ইরাকে ইসলামের বিজয় পতাকা উড়িয়ে আরব গোত্রগুলোকে অনুগত করিয়ে নেয়ার পর ফিরাজ নামক এলাকার দিকে যাত্রা শুরু করেন। এলাকাটি ছিল শাম, ইরাক ও জাজিরার সীমান্তবর্তী। এ অভিযানের উদ্দেশ্য ছিল নিজের পিঠ আক্রমণ থেকে নিরাপদ রাখা। মুসলমানরা তখন ফিরাজ নামক এলাকায় সৈন্য সমাবেশ ঘটালো। এখানে তারা সেনাছাউনি স্থাপন করলো। কিন্তু মুসলমানদের

পড়ুন বিস্তারিত»

ইয়ামামার যুদ্ধ

ইয়ামামার যুদ্ধ – হযরত আবু বকর রা. খালিদ বিন ওয়ালিদ রা. কে পাঠালেন ইয়ামামার ময়দানে। মুসায়লামার হাতে শহীদ হওয়া হযরত হাবিব বিন যায়েদ রা. এর মা উম্মে উমামা রা. ও নিজের আরেক সন্তান আব্দুল্লাহ বিন যায়েদের সাথে এই বাহিনীতে যোগদান করলেন। মুসলিম বাহিনীর আগমনের সংবাদ শুনে বনু হানিফার ৪০ হাজার যোদ্ধা আকরাবা ময়দানে সারিবদ্ধ হয়ে

পড়ুন বিস্তারিত»

মুসায়লামাতুল কাজ্জাব এর ফেতনা

মুসায়লামাতুল কাজ্জাব এর ফেতনা – নবীজির জীবদ্দশাতেই নবুয়তের দাবীদাদের মধ্যে সবচেয়ে বড় ফেতনাবাজ ছিল মুসায়লামা। সে ছিল বনু হানিফা গোত্রের সদস্য। তার পূর্ণ নাম, মুসায়লামা ইবনে সুমামা ইবনে কাবির ইবনে হাবিব হানাফি। তার ডাকনাম আবু শামাহ। মুসায়লামা জন্মগ্রহণ করে ইয়ামামায়। সেখানেই সে বেড়ে উঠে। ইয়ামামার অবস্থান আধুনিক সৌদি আরবের দক্ষিণ-পূর্ব নজদের একটি ঐতিহাসিক অঞ্চল, বা

পড়ুন বিস্তারিত»

তুলায়হা আসাদি এর ফেতনা

তুলায়হা আসাদি এর ফেতনার অবসান – রাসূল সা. এর ইন্তিকালের পর বনু আসাদ গোত্রের সরদার তুলাইহা আসাদি নবুয়তের মিথ্যা দাবী করে। সে তার গোত্র এবং আশেপাশের গোত্র মিলিয়ে অনেক অনুসারী জমা করে ফেলেছিল। সে দাবী করতো, জিবরাইল আ. তার নিকট ওহী নিয়ে আসেন। রাসূলের জীবনের শেষ সময় তুলায়হা নবী কারীম সা. এর ইন্তিকালের পূর্বে সে

পড়ুন বিস্তারিত»

মুসান্না বিন হারিসা রা. ও ইরাক

মুসান্না বিন হারিসা রা. ও ইরাক – হযরত ‍মুসান্না বিন হারিসা রা. ইরাকের দায়িত্বভার গ্রহন করেন খালিদ রা. এর নিকট হতে। যখন হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রা. রোমান বাহিনীর সাথে যুদ্ধের জন্য ইয়ারমুকে গমন করলেন তখন তিনি আবু বকর রা. এর নির্দেশে মুসান্না বিন হারিসার হাতে ইরাকের দায়িত্ব দিয়ে যান। মুসান্না বিন হারিসা রা. তখন

পড়ুন বিস্তারিত»

রোমানদের সাথে যুদ্ধ ও সাহাবাদের সাহসিকতা

রোমানদের সাথে যুদ্ধ ও আবু বকর রা. এর খেলাফতকাল – ইসলাম পরবর্তী যুগে পৃথিবীর মধ্যে সুপার পাওয়ার দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দেশ ছিল শাম। এটি সে সময় রোমান সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল। বর্তমানে শামের ম্যাপের সাথে প্রাচীন শামের ম্যাপের ব্যাপক পরিবর্তন রয়েছে। পূর্বে শাম ছিল রোমান সাম্রাজ্যের একটা বৃহত্তম প্রদেশ। সেখানে বসবাস করতো খৃষ্টানরা। পাশাপাশি সে

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Abdur Rahman Al Hasan
Scroll to Top