আসসালামু আলাইকুম

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

যে ব্যক্তি নিজের আমলের উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করে, ইলম তার হৃদয়কে কোমল করে দেয়। আর যে ব্যক্তি মুদাররিস বা টাইটেল ব্যবহারের জন্য কিংবা দাম্ভিকতা প্রদর্শন ও অন্যকে হেয় করার জন্য ইলম অর্জন করে, সে নিজেই নিজেকে ধোঁকা দেয়।  তার এই অহমিকা তাকে ধ্বংস করে দেয়

আব্দুর রহমান আল হাসান

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

যে ব্যক্তি নিজের আমলের উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করে, ইলম তার হৃদয়কে কোমল করে দেয়। আর যে ব্যক্তি মুদাররিস বা টাইটেল ব্যবহারের জন্য কিংবা দাম্ভিকতা প্রদর্শন ও অন্যকে হেয় করার জন্য ইলম অর্জন করে, সে নিজেই নিজেকে ধোঁকা দেয়।  তার এই অহমিকা তাকে ধ্বংস করে দেয়।

লোডশেডিং কেন হয়

লোডশেডিং কেন হয় – মাথার উপরে ঘুরতে থাকা ফ্যানটি হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেল। আশেপাশে জ্বলে থাকা বাতিগুলো নিভে গেল। এই সময়টায় খুবই বিরক্তি ধরে যায়। খাঁটি ইংরেজিতে এটাকে লোডশেডিং বলে। এককালে আমাদের দেশে অনেক লোডশেডিং হতো। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে। একবার কারেন্ট গেলে আসার আর খবর থাকতো না। তিন-চার ঘন্টা পর

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

অমুসলিম দেশে বসবাস

অমুসলিম দেশে বসবাস – আল্লাহ তা’আলা সূরা তওবার ৩ নং আয়াতে বলেন,  وان الله بريء من المشركين ورسوله এ আয়াতের মাধ্যমে মুসলমান ও কাফেরদের সকল সম্পর্ক ছিন্ন হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। আর তার জন্য চার মাসের সময় দিয়েছেন। আল্লাহ ও তাঁর রাসূল দায়িত্বমুক্ত হলে সকল মু’মিন মুসলমানও দায়িত্ব মুক্ত হবেন। তাই

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

১১ বছরের পুরোনো সেই কণ্ঠস্বর শায়েখ রহমানীর

১১ বছরের পুরোনো সেই কণ্ঠস্বর – আমার ভাইয়েরা…… বলে বক্তব্য শুরু করতেন শায়েখ রহমানী। ২০১৩ সালে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। বিভিন্ন মিথ্যা মামলায় উনাকে গ্রেপ্তার করে হাসিনা সরকার। ব্যক্তিজীবনে শায়েখ রহমানী কখনোই কাউকে পরোয়া করতেন না। এক আল্লাহ ব্যতিত সকল কিছুই তার নিকট তুচ্ছ। মুজাহিদ, জিহাদ নিয়ে কথা বলতেন। গণতন্ত্রের

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

শৈশবের ঈদ আনন্দ

শৈশবের ঈদ আনন্দ কেমন ছিল, তা এত বছর পর মনে করা কঠিন হলেও অসম্ভব নয়। গ্রামের বাড়িতে পরিবারের সাথে ঈদ উদযাপন ছিল আমাদের সারা বছরের অপেক্ষা। সাধারণত ঈদুল ফিতর থেকে ঈদুল আযহা গ্রামে কাঁটিয়েছি সবচেয়ে বেশি। জিলহজ মাস আসার পূর্বেই আব্বু হজে যাওয়ার জন্য প্রস্তুত হতেন। প্রায় ঈদের ১৫/২০ দিন

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

এই ভূখন্ডে আমাদের ভবিষ্যত কি?

এই ভূখন্ডে আমাদের ভবিষ্যত কি – দলে দলে গ্রেপ্তার হচ্ছে। রাস্তায় মোবাইল চেক হচ্ছে। ঘরের দরজায় হঠাৎ টোকা দিয়ে জানতে চাওয়া হচ্ছে, “এখানে কি ছাত্র আছে?” কেউ দরজা না খুললে দরজায় মার্কার দিয়ে suspended শব্দ লিখে রাখা হচ্ছে। আপনাকে আমি গাজ্জার ঘটনা শোনাচ্ছি না। কাশ্মীরের ঘটনাও নয়। আরাকানের ঘটনাও নয়।

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

যুদ্ধকৌশলে ৭ অক্টোবর

যুদ্ধকৌশলে ৭ অক্টোবর – ২০২৩ সালের স্বরণীয় একটি দিন। তুফানুল আকসা। ঝটিকা আক্রমণের মাধ্যমেই শুরু হয় এই শতকের অন্যতম বড় এবং গুরুত্বপূর্ণ সংঘাত। আল কাসসাম ব্রিগেডের যোদ্ধারা বহু জায়োনিস্ট সৈন্যকে জাহান্নামে পাঠায় এবং অনেককেই জিম্মি করে। যুদ্ধ শুরুর পর থেকেই ‍উম্মাহ দুইভাগে বিভক্ত হয়। কেউ এই যুদ্ধ সূচনার মাধ্যমে এটিকে

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

সর্বশেষ প্রকাশিত

যুদ্ধনীতির ক্রমবিকাশ

যুদ্ধনীতির ক্রমবিকাশ – যুদ্ধ পৃথিবীর সম্ভাবনীয় একটি বিষয়। যুদ্ধ ছাড়া কোনো মতাদর্শ, কোনো জাতি নিজেদের বিশ্বময় ছড়িয়ে দিতে পারেনি। প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা এই যুদ্ধের ধরন ক্রমে ক্রমেই বদলেছে। একেক সময় একেক ধরনের কৌশল গ্রহণ করে নিয়েছে অভিজ্ঞরা। ইসলামে জিহাদ বা কিতালের (যুদ্ধ) গুরুত্ব অত্যন্ত বেশি। মক্কি জীবনে দেখুন, কতজন ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছিল? কিন্তু যখন মাদানি জীবনে নবিজির সাথে কাফির-মুশরিকদের বিভিন্ন যুদ্ধ হলো, এরপরই ইসলামের বসন্তকাল শুরু হলো। ফলস্বরূপ

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

মরণের বাস্তবতা

মরণের বাস্তবতা – প্রথম যখন একটি শিশু দাঁড়াতে শিখে তখন শিশুটির পিতা-মাতা, আত্মীয়স্বজন বিশ্বজয়ের ন্যায় আনন্দিত হয়। এ মুখ ও মুখ হয়ে সংবাদটি ছড়িয়ে পড়ে পুরো পাড়ায়, গোত্রে। বাহ্যিক দিক থেকে দেখলে একজনের মনে হতেই পারে, “সামান্য এই দাঁড়াতে পারা নিয়ে এত আনন্দিত হওয়ার কি আছে? এগুলো তো অতি বাড়াবাড়ি।” হ্যাঁ, তার নিকট যেটা বাড়াবাড়ি, শিশুটির পরিবারের নিকট তা আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়ার মতো আনন্দের। এর মূল কারণ প্রেক্ষাপট বা

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

২০২৪ সালে আমার পড়া সেরা বইগুলো

২০২৪ সালে আমার পড়া সেরা বইগুলো – ২০২৪ সাল মোতাবেক ১৪৪৪-১৪৪৬ হিজরীতে বেশ অনেকগুলো বই পড়া হয়েছে আলহামদুলিল্লাহ। আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া তা সম্ভব ছিল না। আল্লাহ যেন উক্ত পড়াগুলো মনে রাখার ও আমল করার তাওফিক দান করেন। প্রথমে সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম, এবছর আমার পড়া সকল বই থেকে ৫টি বই নির্ধারণ করে খানিকটা লিখবো। কিন্তু বই বাছাই করতে গিয়ে ৫ এ সীমাবদ্ধ রাখতে পারি নি। ১০টা বই নির্ধারণ করতে হলো। সিরিয়াল অনুযায়ী

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

ইউরোপের নবজাগরণ

ইউরোপের নবজাগরণ – ১৪শ শতাব্দীর পরবর্তী সময়টাকে আলোকিত যুগ, রেনেসাঁ, এনলাইটেনমেন্ট আরও বহু নামে ডাকা হয়। ইউরোপীয় চিন্তার প্যাটার্ন পরিবর্তনের মূল অবদান ছিল মুসলমানদের। খ্রিষ্টান চার্চ যখন মানুষকে জ্ঞান অর্জন করতে নিরুৎসাহিত করছিল এবং জ্ঞান অর্জনের অপরাধে কাউকে পুড়িয়ে হত্যা করছিল আবার কাউকে কারাগারে নিক্ষেপ করছিল, সেই একই সময়ে মুসলমানরা জ্ঞানবিজ্ঞানের শাখা-প্রশাখায় ঘুরে বেড়াচ্ছিল। মুসলিমবিশ্বে গ্রিক দর্শনের ব্যাপক প্রচার-প্রসার শুরু হয় আব্বাসি খিলাফতের সময়ে। প্রথম দিকে প্রচার হওয়া ভ্রষ্ট গ্রিক

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

খ্রিষ্টধর্মের ইতিহাস

খ্রিষ্টধর্মের ইতিহাস – পৃথিবীতে দীর্ঘ ২০০০ বছরের কাছাকাছি যেই ধর্ম ইউরোপ-আমেরিকা, আফ্রিকা ও এশিয়ায় রাজত্ব গিয়েছে, তাদের সম্পর্কেই আজকের আলোকপাত। প্রথমেই আমরা জরুরি কিছু আলাপ সেরে নেই। তারপর আমরা খ্রিষ্টধর্মের মূল আলোচনায় যাব ইনশাআল্লাহ। আল্লাহ তায়ালা পৃথিবীতে দুই ধরনের নবী পাঠিয়েছেন। যেমন, হজরত আদম, নুহ, ইবরাহিম ও মুহাম্মাদ সা. কে পাঠানো হয়েছে বিশ্বের সকল মানুষের জন্য। আর লুত, হুদ, সামুদ, ইউনুস, ইসহাক, ইয়াকুব, ইউসুফ, মুসা, জাকারিয়া, দাউদ, সুলায়মান ও ঈসা

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

ধর্মের ইতিহাস

ধর্মের ইতিহাস – বিশ্বে এখন সেক্যুলারিজমের জয়জয়কার। এই সেক্যুলারিজমের হাত ধরেই বিশ্বে গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, লিবারিলিজম, হিউম্যানিজম সহ আরও বিভিন্ন তন্ত্র-মন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। কাফিররা এসব তন্ত্র-মন্ত্রকে নিজেদের করে নিয়েছে এবং চিরাচরিত স্বভাব অনুযায়ী তারা অন্য জাতির উপরও এসব জিনিস চাপিয়ে দিয়েছে। সেক্যুলারিজমের মূল ভিত্তি হলো ধর্মনিরপেক্ষতা, ধর্ম ও রাষ্ট্র আলাদা হওয়া এবং ধর্মীয় স্বাধীনতা। এককথায় বললে ধর্ম যার যার ব্যক্তিগত আর রাষ্ট্রের কোনো ধর্ম নেই। রাষ্ট্র সবার। শুনতে খুবই চটকদার মনে

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

সাবায়ী ফেতনা ও বিরুদ্ধাচরণ

 হযরত উসমান রা. এর খেলাফতের শেষ ছয় বছরের দিকে সাবায়ী ফেতনা তথা আব্দুল্লাহ ইবনে সাবার ফেতনা ভালোভাবেই শেকড় গেড়েছিল। ইসলামী শাসনব্যবস্থাকে টুকরো টুকরো করা এবং গৃহযুদ্ধ উসকে দেয়াই ছিল তাদের টার্গেট। হযরত উসমান রা. এর গুরুত্বপূর্ণ গভর্নরদের বিরুদ্ধাচরণ করে তাদের ব্যাপারে মিথ্যা অভিযোগ তুলতে লাগলো। তারা প্রথমে এই কথা উঠালো যে, হযরত উসমান রা. স্বজনপ্রীতি করেন। আর অন্যদের বঞ্চিত করেন। আরো বলা হয় যে, উসমান রা. প্রবীণদের বাদ দিয়ে যুবকদের

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

খারেজিদের কুফায় ফিরে আসা

খারেজিদের কুফায় ফিরে আসা – আব্দুল্লাহ ইবনে আব্বাস রা. এর মুনাজারার পরে খারেজিদের মধ্য হতে প্রায় ২ হাজার থেকে ২০ হাজারের মতো খারেজি তাদের দলত্যাগ করে আলী রা. এর নিকট চলে আসে। এরপর হযরত আলী রা. নিজেই খারেজিদের কাছে যান এবং তাদের সাথে কথা বলেন। ফলে তারা কুফা শহরে ফিরে আসে। কিন্তু গোঁড়ামির কারণে তারা বেশি সময় সেখানে থাকতে পারে নি। কারণ, তারা ভেবে নিয়েছিল, আলী রা. সালিশের ঘটনা থেকে

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুতে শিক্ষক বহিষ্কার

ট্রান্সজেন্ডার ইস্যুতে শিক্ষক বহিষ্কার – সমাজের অন্যতম একটি মারাত্মক ব্যাধি হলো, নিজেকে নিয়ে নিজে সন্দেহে পতিত হওয়া। বিশ্বে সমকামিতার আড়ালে যেই ভাইরাসের প্রকোপ দিন দিন বেড়ে চলেছে, সেটির নামে ট্রান্সজেন্ডার মতবাদ। একজন পুরুষ কোনো প্রমাণ ছাড়াই শুধুমাত্র অগোছালো কিছু চিন্তার কারণে নিজেকে মেয়ে বলে দাবী করছে। আবার একজন নারী কোনো প্রমাণ ছাড়াই নিজেকে পুরুষ বলে দাবী করছে। সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষ দুইভাগে বিভক্ত। ১. পুরুষ ২. নারী। পুরুষ সন্তান জন্ম

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডার মতাদর্শ প্রবেশের চেষ্টা

বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডার মতাদর্শ প্রবেশের চেষ্টা – ট্রান্সজেন্ডার বা ইচ্ছানুপাতিক জেন্ডার পরিবর্তন। পূর্বে একটা সময় ছিল, যখন মানুষ বিভিন্ন ডাক্তারি থেরাপির মাধ্যমে নিজের লিঙ্গ পরিবর্তন করে ছেলে থেকে মেয়ে বা মেয়ে থেকে ছেলে হতো। কিন্তু সমাজ এখন আরো আপডেট (!)। এখন আর চিকিৎসা লাগে না। কেউ যদি নিজেকে মেয়ে মনে করে বা ছেলে মনে করে তাহলেই সে মেয়ে বা ছেয়ে হয়ে যাবে। সামাজিক এমন অধঃপতন চিন্তাধারা এতদিন ইউরোপ-আমেরিকাতে ছিল। সেই চিন্তাধারা

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

ভালোবাসা দিবস নিয়ে কিছু কথা

ভালোবাসা দিবস নিয়ে কিছু কথা – ইংরেজ ও পশ্চিমাদের একটা বিখ্যাত থিউরি আছে, ডিভাইড এন্ড রুলস। তথা ভাগ করো এবং শাসন করো। এখানে শাসন করা মানে অনেক কিছুই হতে পারে। রাজ্য শাসন করা, দেশ শাসন করা, মন-মস্তিষ্ক শাসন করা, অনুভূতি শাসন করা ইত্যাদি। প্রথম দুইটি উদাহরণ যতটা সহজে বুঝা যায়, শেষ দুইটি উদাহরণ বুঝতে ততটাই বেগ পেতে হবে। একটু অন্যদিক থেকে আসি। ইংরেজদের শাসনামলে বাংলায় অনেক জমিদার ছিল। তাদের বেশিরভাগ

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

আবু আব্দুল্লাহ শিয়ায়ী কে ছিলেন

আবু আব্দুল্লাহ কে ছিল? – ইয়ামান অঞ্চলকে ইসমাঈলী শিয়া মতবাদের প্রচারকেন্দ্র হিসেবে প্রথম স্থানে ধরা হতো। কারণ, সে সময় ইয়ামান আব্বাসীয় খেলাফতের দৃষ্টি থেকে দূরে ছিল। এখান থেকেই তারা গোপনে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার কাজ শুরু করে। রুস্তম ইবনে হাওশার নামে এক লোক ইয়ামানে উক্ত সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্ব গ্রহন করে। সে তার দলে পারসিকদের টানতে সক্ষম হয়। যে পারসিকরা ছিল মুসলমানদের চরম শত্রু। তার কাছে পশ্চিমাঞ্চলীয় দেশসমূহকে শিয়া মতবাদ প্রচারের

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

মুসলিম উম্মাহর ঐক্য

মুসলিম উম্মাহর ঐক্য – পৃথিবীতে মুসলিমরা আজ দ্বিধাবিভক্ত। তারা বিধ্বস্ত। তাদের জাগরণ আজ নিস্তব্ধ। ইসলাম শুরুতে এমন ছিল না। পৃথিবীতে এমন এক কঠিন সময়ে এই দ্বীনকে আল্লাহ পাঠিয়েছেন, যখন জাতিগত বিভেদ ছিল তুঙ্গে। মানুষ সর্বদা নিজের বড়াই করতো আর অপরকে হেয় প্রতিপন্ন করতো। মানুষ নিজের পরিচয় দিত, আমি অমুক গোত্রের, সে অমুক গোত্রের। আমি সাদা বর্ণের আর সে কালো বর্ণের। আমি ধনী আর সে গরীব। আমি আরবীয়। সে ভারতীয়। আল্লাহ

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

সুরা নিসার আলোকে এতিমের অধিকার

এতিমের অধিকার – হঠাৎ করেই টেবিলের উপরে থাকা মোবাইলটি বেজে উঠলো। স্ক্রীনে তাকিয়ে দেখলাম, আবিরের ফোন নম্বর এটি। রিসিপ করতেই ওপাশ থেকে কান্নার আওয়াজ ভেসে উঠলো। “ভাইজান, আমার এহন কি হইবো? আমার পিচ্চি পোলাডার কি হইবো” বলে আবিরের স্ত্রী কাঁদতে লাগলো। আমি খানিকটা সান্তনা দিয়ে বললাম, কি হয়েছে? আবিরের কি শরীর খারাপ? আবিরের স্ত্রী আয়েশা বললো, না ভাইজান। আবির আজকে সকালে মারা গেছে। বলেই তিনি ফুঁফিয়ে কেঁদে উঠলেন। খানিকটা শক

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

মদ হারাম হওয়ার আয়াত

মদ হারাম হওয়ার আয়াত – রাফি গতকালকেও একটা ট্রফি জিতেছে। ন্যাশনাল টিমের ক্রিকেটার সে। ছোটবেলা থেকেই খেলার সাথে জড়িত। আগে খেলা ছিল তার নেশা। এখন হয়ে গেছে পেশা। হঠাৎ করেই ইমেইল করলো রাফি। মানসূরের সাথে সর্বশেষ তার দেখা হয়েছে চার মাস আগে। ইদানিংকালে দুজনের সামনা সামনি দেখা হয় না তেমন। রাফি বিভিন্ন টুর্নামেন্ট খেলার জন্য প্রায় দেশের বাহিরে থাকে। মানসূর এবার ইসলামিক বিচার ব্যবস্থার উপর পিএইডি করছে মদীনা ইউনিভার্সিটিতে। কম্পিউটার

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

বাইয়াত কত প্রকার

বাইয়াত কত প্রকার – বাইয়াতের গুরুত্ব ইসলামে অনেক বেশি। কালিমায়ে তাইয়্যেবা পড়ার মাধ্যমেই আল্লাহর আল্লাহর আনুগত্য স্বীকার করে নেই। আল্লামা মুহাম্মাদ ইবনে খালদুন রহ. (১৩৩২-১৪০৬ খ্রি./৭৩২-৮০৮ হি.) বলেন, বাইয়াত বা বাইআত মানে হলো আনুগত্যের উপর চুক্তি করা। বাইয়াত বা বাইআত গ্রহণকারী তার আমীরের নিকট নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে ক্ষমতা সোপর্দ করবে। উক্ত বিষয়গুলোতে সে আমীরের বিরোধিতা করবে না। কোনো বিষয়ে বাইয়াত করার পর আমির তাকে যা আদেশ করবে, তা বাইয়াতকারীর পালন

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

আল্লাহ কেন মানুষ সৃষ্টি করলেন

আল্লাহ কেন মানুষ সৃষ্টি করলেন – সৃষ্টির আদিতে আল্লাহ ব্যতিত কারো অস্তিত্ব ছিল না। এরপর আল্লাহ মহাবিস্ফোরণের মাধ্যমে মহাবিশ্ব সৃষ্টি করলেন। এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির পর আল্লাহ আসমান-যমীনকে সাজালেন। আলো দান করলেন। গ্রহ নক্ষত্র, গ্যালাক্সি, ব্লাকহোল সৃষ্টি করলেন। তিনি প্রতিটি স্থানকে তার কুদরতী বাক্যের মাধ্যমে সৃষ্টি করেছেন। কুরআনে এই সম্পর্কে বলা হচ্ছে, আল্লাহ বলেন হও। আর তা হয়ে যায়। এটাই আল্লাহর ক্ষমতা। আল্লাহর মহান বার্তা। এরপর আল্লাহ তা’আলা তার আনুগত্যের জন্য

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

পূর্ববর্তীদের অনুসরণ ও ইসলাম

পূর্ববর্তীদের অনুসরণ ও ইসলাম – মানুষ অনুকরণ ও অনুসরণ করতে পছন্দ করে। প্রাচীনকাল থেকেই এটি ঘটে আসছে। বনী ইসরাইলের বাছূর পূজার কথা নিশ্চয় মনে আছে। মুসা আ. যখন তাদেরকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন, কোন জিনিষ তোমাদের বাছুরের পূজা করতে উদ্বুদ্ধ করেলো? তখন তারা বললো, আমরা তো আমাদেরকে দেয়া সম্পদগুলো আগুনে নিক্ষেপ করি। তারপর পুড়ে যাওয়া সম্পদ দিয়ে সামেরি একটি বাছুর নির্মাণ করে। আর সেটা ডেকে উঠে। তাই ভাবলাম, সেটাই হয়তো আমাদের ইলাহ্।

পুরো লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন ➥

নতুন লেখা লোড হওয়ার জন্য ব্রাউজার রিফ্রেশ করুন

Scroll to Top