Category: মুসলিম ইতিহাস

জিসিরের যুদ্ধ ও আবু উবায়েদ সাকাফি

জিসিরের যুদ্ধ – পারসিক বাহিনীর অন্যতম জেনারেল জাবানকে ছেড়ে দেয়ার পর পারসিকদের সেনাপ্রধান রুস্তম বাহমান নামে একজন অভিজ্ঞ সিপাহসালারকে মুসলমানদের বিরুদ্ধে প্রেরণ করে। এরপর তার সাহস ও উদ্দীপনা বৃদ্ধির জন্য শামের পতাকা ‘দেরাফশ কাবিয়ানি’ প্রদান করা হয়। এই পতাকা নিয়ে পারসিকদের মধ্যে অন্ধ বিশ্বাস ছিল। আবু উবায়েদ সাকাফি সম্পর্কে আরো পড়ুন: ইরাকে আবু উবায়েদ সাকাফি

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু উবায়েদ সাকাফি

আবু উবায়েদ সাকাফি – আবু বকর রাঃ এর ইন্তিকালের পূর্বেই মুসান্না বিন হারিসা রাঃ ইরাকে যুদ্ধের জন্য সৈন্য সংগ্রহ করতে মদীনায় আসেন। তখন আবু বকর রাঃ ওমর রাঃ কে বলেন যে, আমার মৃত্যু যেন তোমাকে জিহাদে লোক পাঠাতে বাধা না দেয়। তুমি অতিসত্তর ইরাকে জিহাদের জন্য লোক পাঠাও। এরপর উমর রাঃ আবু বকর রাঃ এর

পড়ুন বিস্তারিত»

সাঈদ ইবনে আমের রাঃ বিরুদ্ধে হিমসবাসীর অভিযোগ

হযরত ওমর রাঃ হিমসের গভর্নর হিসেবে প্রেরণ করেন সাঈদ ইবনে আমের রাঃ কে। যখন হযরত ওমর রাঃ হিমস শহরে যান তখন সেখানকার লোকদের জিজ্ঞাসা করেন, হে হিমসবাসী! তোমাদের গভর্নর কেমন? লোকেরা তখন হযরত সাঈদ রাঃ এর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করে। হিমসের অধিবাসীদের অতিরিক্ত অভিযোগের কারণে তারা ছোট কুফা নামে পরিচিত ছিল। লোকেরা ওমর রাঃ কে

পড়ুন বিস্তারিত»

মুসা আশআরী রাঃ বিরুদ্ধে অভিযোগ

হযরত আবু মুসা আশআরী রাঃ গভর্নর থাকাকালীন একবার এক ব্যক্তি তার নিকট আসলো। সে মুসা আশআরী রাঃ এর সাথে এক যুদ্ধে শরীক ছিল। মুসা আশআরী রাঃ যুদ্ধ শেষে সকলের গনীমত ভাগ করে দিলেন। কিন্তু সেই ব্যক্তি পুরো সম্পত্তি দাবী করছিল। মুসা আশআরি রাঃ তাই তার মাথা মুন্ডন করে দিলেন। লোকটি তখন সেই চুলগুলো একত্রিত করে

পড়ুন বিস্তারিত»

আমর ইবনে আস এর বিরুদ্ধে অভিযোগ

হযরত আমর ইবনে আস রাঃ ছিলেন মিসরের গভর্নর। তিনি মুজাহিদদের নিয়ে মিসর জয় করেন। মিসর জয়ের পরে ওমর রাঃ তাকে সেখানকার গভর্নর নিযুক্ত করেন। ওমর রাঃ সর্বদা গভর্নরদের দিকে দৃষ্টি রাখতেন। তারা যেন কোনো ধরণের অনৈতিক কাজে লিপ্ত না হয়ে যায় বা কেউ লিপ্ত না করতে পারে, তাই একটু ভুল হলেও ওমর রাঃ তাদেরকে শাসন

পড়ুন বিস্তারিত»

সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস এর বিরুদ্ধে অভিযোগ

একবার জাররাহ ইবনে সিনান আসাদির নেতৃত্বে কুফার কতিপয় ব্যক্তি মিলে হযরত সাদ ইবনে আবু ওয়াক্কাস রাঃ এর বিরুদ্ধে অভিযোগ করলো খলিফার নিকট। আর এই অভিযোগ এমন সময় উপস্থাপন করা হয় যখন ইরাকের গভর্নর সাদ বিন আবু ওয়াক্কাস রাঃ পারসিক অগ্নিপূজকরা নিহাওয়ান্দ নামক এলাকায় মুসলমানদের বিরুদ্ধে আক্রমণের জন্য জমা হচ্ছিলো। কিন্তু এসব স্বার্থপর লোকেরা নিজেদের হীন

পড়ুন বিস্তারিত»

ওমর এর সময়ে রাষ্ট্রের সীমানা

ওমর এর সময়ে রাষ্ট্রের সীমানা কেমন ছিল তা আমাদের জানা উচিৎ। হযরত ওমর রাঃ প্রায় ১০ বছর খেলাফতের দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি মুসলমানদের প্রধান ছিলেন। তার সময়ে ইসলামী রাষ্ট্রের সীমানাও বৃদ্ধি পেয়েছিল। সে সময় রাষ্ট্রীয় সুবিধার্থে পুরো সাম্রাজ্য কয়েকটি প্রদেশে বিভক্ত ছিল। ওমর রাঃ এসব  প্রদেশে দক্ষ গভর্নর নিযুক্ত করে ইসলামী রাষ্ট্রকে আরো উপরে নিয়ে

পড়ুন বিস্তারিত»

ওমরের যুগে বিদ্যাপীঠ

ওমরের যুগে বিদ্যাপীঠ – হযরত ওমর রাঃ এর যুগে মানুষের শিক্ষা-দীক্ষাকে প্রসারিত করার জন্য তিনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন। সেখানে তিনি অভিজ্ঞ সাহাবীদেরকে মানুষকে জ্ঞান শিক্ষা দেয়ার জন্য নিয়োগ দিতেন। মদীনা, বসরা ও কূফায় তিনি আলাদা আলাদা বিদ্যাপীঠ প্রতিষ্ঠা করেন। আমরা নিচে এক এক করে তা বর্ণনা করছি। মদীনার বিদ্যাপীঠ – ওমরের যুগে বিদ্যাপীঠ হযরত

পড়ুন বিস্তারিত»

ওমর রাঃ এর চরিত্র

খলিফা হওয়ার পর হযরত ওমর রাঃ এর চরিত্র ছিল ফুলের মতো। তিনি যেমন ছিলেন নম্র-ভদ্র। তেমনি ছিলেন দয়াশীল একজন ব্যক্তি। খলিফা হওয়ার পর তিনি কখনো কাউকে নিজের প্রতিশোধবশে আক্রমণ করতেন না। তবে যদি কেউ ইসলামকে সঠিকরূপে পালন না করতো, তাহলে তাকে নসিহত করতেন বা শাসন করতেন। তিনি অসহায় ব্যক্তিদের খোঁজ নিতেন। জনগণের বৃহত্তর স্বার্থে কাজ

পড়ুন বিস্তারিত»

খলিফা হিসেবে উমর রাঃ

খলিফা হিসেবে উমর রাঃ – দুই বছর খলিফার দায়িত্ব পালন করার পর ১৩ হিজরীতে আবু বকর রাঃ খুব অসুস্থ হয়ে পড়েন। তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হচ্ছিলো। হযরত আবু বকর রাঃ বুঝতে পারলেন, তার আয়ু শেষ পর্যায়ে আছে। তিনি তখন উপস্থিত সাহাবাদেরকে বললেন, তোমরা আল্লাহর হুকুমে আমার বাইয়াত থেকে মুক্ত হয়ে গেছ। এখন তোমাদের প্রতি আমার

পড়ুন বিস্তারিত»

উসামার বাহিনী ও ওমরের মতামত

উসামার বাহিনী ও ওমরের মতামত – নবীজির ইন্তিকালের পর হযরত আবু বকর খেলাফতের দায়িত্বভার গ্রহণ করলেন। এতদিন যেসব মুনাফিকরা লোক দেখানোর জন্য ইসলাম গ্রহণ করেছিল, তারা ভাবলো ইসলামের শক্তি শেষ হয়ে গেছে। তাই তারা এক এক করে বিদ্রোহ করতে শুরু করলো। এই বিদ্রোহী শ্রেণীকে কয়েকভাগে ভাগ করা যায়। প্রথমত: মিথ্যা নবুয়তের দাবী করা। দ্বিতীয়ত: যাকাত

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু বকর রাঃ খেলাফত এবং ওমর রাঃ

আবু বকর রাঃ খেলাফত – নবীজি সাঃ এর মৃত্যুতে সাহাবায়ে কেরাম মারাত্মকভাবে ভেঙ্গে পড়লেন। সকলের নিকট মনে হচ্ছিল, এই বুঝি পৃথিবী থমকে গেছে। কয়েকজন সাহাবী মুসলমানদের ভবিষ্যৎ কিভাবে পরিচালিত হবে, তা নিয়ে চিন্তিত হয়ে পড়লেন। তারা মদীনার বিখ্যাত গোত্রপতি সা’দ বিন আবু উবাদা রাঃ এর বাড়ির বৈঠকখানায় একত্রিত হলেন। মুসলমানদের ভবিষ্যৎ প্রধান কে হবে, সেটা

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Abdur Rahman Al Hasan
Scroll to Top