Category: মুসলিম ইতিহাস

উসমান রা. যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

উসমান রা. যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন – জাহেলি যুগেও হযরত উসমান রা. বংশের মধ্যে শ্রেষ্ঠ ও শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তি হিসেবে গণ্য হতেন। তিনি ছিরেন সম্মান ও মর্যাদার অধিকারী। গোত্রের লোকেরা তাকে ভালোবাসতো, সম্মান করতো, পছন্দ করতো। উসমান রা. ছিলেন খুবই লাজুক স্বভাবের। কিন্তু সত্যকে চিনতে পারতেন। জাহেলি যুগে উসমান হযরত উসমান রা. জাহেলি যুগেও কখনো মূর্তিপূজা

পড়ুন বিস্তারিত»

উসমান রা. এর ভাই-বোন

উসমান রা. এর ভাই-বোন – হযরত উসমান রা. এর ৩ ভাই ও ৪ বোন ছিল। তার সকল ভাই আপন সহোদর ছিলেন না। বৈপিত্রীয় এবং বৈমাত্রিয় ভাই-বোন ছিল উনার। তাদের পরিচয় যথাক্রমে আলোচনা করা হলো। ভাই ১. ওয়ালিদ ইবনে উকবা রা.। তার পিতা উকবা ইবনে মুয়িত বদরযুদ্ধে নিহত হয়। হুদায়বিয়ার সন্ধির পর ওয়ালিদ তার ভাই আমারাকে

পড়ুন বিস্তারিত»

হযরত উসমান রাঃ এর স্ত্রী সন্তানগণ

হযরত উসমান রাঃ এর স্ত্রী সন্তানগণ – উসমান রাঃ সর্বমোট বিয়ে করেছিলেন ৮ টি। আর প্রতিটি বিয়েই হয়েছিল তার ইসলাম গ্রহণের পরে। তার স্ত্রীদের নাম নিচে দেয়া হলো, স্ত্রীগণ ১. রুকাইয়া বিনতে রাসূল সা.। তার গর্ভে আব্দুল্লাহ রা. নামে একজন পুত্র সন্তান জন্মগ্রহন করেন। ২. উম্মে কুলসুম বিনতে রাসূল সা.। রুকাইয়া রা. এর ইন্তিকালের পরে

পড়ুন বিস্তারিত»

হযরত উসমান রাঃ এর জন্ম

নবীজির অন্যতম সাহাবী এবং উমর রা. এর মৃত্যুর পর নির্বাচিত হওয়া আমিরুল মুমিনীন হযরত উসমান রাঃ এর জন্ম হয় আরবের তায়েফ শহরে। তিনি “আ’মুল ফীল” তথা হস্তিবর্ষের ছয় বছর পর জন্মগ্রহণ করেন। সেই মোতাবেক তিনি নবীজির পাঁচ বছরের ছোট ছিলেন। বংশতালিকা হযরত উসমান রাঃ এর পিতার নাম হলো, আফফান। এরপরের পূর্বপুরুষদের নাম যথাক্রমে দেয়া হচ্ছে

পড়ুন বিস্তারিত»

ওমরের পরে খলিফা নির্বাচন

ওমরের পরে খলিফা নির্বাচন – হযরত ওমর রাঃ মৃত্যুর পূর্বে তার স্থলাভিষিক্ত নির্বাচনের জন্য হযরত উসমান, আলী, আব্দুর রহমান বিন আউফ, সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস, তালহা ও যুবাইর বিন আওয়াম রাঃ এর সমন্বয়ে যেই কমিটি গঠন করেছিলেন, তারা সকলে এক স্থানে বসে পরামর্শে বসেন। হযরত ওমর রাঃ এর অসিয়ত অনুযায়ী আবু তালহা রাঃ কামরার বাহিরে

পড়ুন বিস্তারিত»

ওমর রাঃ মৃত্যু

ওমর রাঃ মৃত্যু – ২৩ হিজরীর শেষের দিকের কথা। হযরত ওমর রাঃ সিদ্ধান্ত নিলেন, তিনি পুরো মুসলিম ভূখন্ডে সফর করবেন। আর প্রতিটি প্রদেশে তিনি দুইমাস করে অবস্থান করবেন। সেই বছর তিনি হজ্জ্ব পালনের জন্য মদীনা থেকে মক্কায় গমন করেন। ফেরার সময় তিনি আবতাহ উপত্যকায় অবস্থান করে আল্লাহর নিকট দোয়া করলেন, হে আল্লাহ! আমি বৃদ্ধ হয়ে

পড়ুন বিস্তারিত»

নাহাওয়ান্দের যুদ্ধ

নাহাওয়ান্দের যুদ্ধ – ইরাক ও পারস্য থেকে মুসলমানদের অব্যাহত অভিযানের ফলে পারসিকরা পালিয়ে চলে গিয়েছিল। পারস্যের রাজ্যহারা সম্রাট ইয়াজদাগিরদ তখনো বেঁচে ছিল। সে পুনরায় তারা সৈন্যদের বিভিন্ন স্থানে একত্রিত করে চূড়ান্ত হামলার চেষ্টা করে। রায়, ইসফাহান ও কিরামান অঞ্চলে সৈন্যদের দিয়ে রাজ্য পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করে। কিন্তু প্রতিটা অভিযানই ব্যর্থ হয়। এরপর সে খোরাসানের কেন্দ্রীয় শহর

পড়ুন বিস্তারিত»

নীলনদের চিঠি

নীলনদের চিঠি – সবেমাত্র ভূখন্ড জয় করে মুসলমানরা দেশ পরিচালনায় মনোযোগ দিয়েছেন। দেশের অর্থনীতি, সামরিক ও অন্যান্য খাদকে আরো সমৃদ্ধ করার আপ্রান চেষ্টা করছেন আমর বিন আস রাঃ। কোনো সমস্যা হলে তৎক্ষণাত ওমর রাঃ কে চিঠি লিখে সমস্যার প্রতিকার জানতে চান। ওমর রাঃ অভিজ্ঞদের সাথে পরামর্শ করে তার সমাধান দেন। মিসরবাসীর অভিযোগ হঠাৎ একদিন মিসরের

পড়ুন বিস্তারিত»

মিশর বিজয়

মিশর বিজয় – প্রাচীনকাল থেকেই মিশর ছিল উৎকৃষ্ট ভূমি। এখানে বহুকাল যাবৎ বসবাস করে আসছে বিভিন্ন জাতি-উপজাতি। পাশাপাশি বিভিন্ন ধর্মের ব্যক্তিরা মুসা আ. এর পূর্ব থেকেই তাদের প্রভাব বিস্তার করে আসছে। মুসলমানদের বাইতুল মাকদিস বিজয়ের পর হযরত আমর বিন আস রা. এর অন্তরে ইসলামী বাহিনীর মিসরের প্রতি অগ্রসর হওয়ার ইচ্ছা জন্মায়। হযরত আমর রাঃ ব্যবসায়ী

পড়ুন বিস্তারিত»

শামে প্লেগ এবং সাহাবীগণ

শামে প্লেগ এবং সাহাবীগণ – বাইতুল মাকদিস তখন সবেমাত্র মুসলমানদের হাতে আসলো। ১৭ হিজরীর শেষের দিকে শাম ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে প্লেগ রোগ ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় কয়েকমাস পর্যন্ত রোগ সংক্রমণ হতে থাকে। বহুলোক এতে আক্রান্ত হয়। অনেকেই মৃত্যুবরণ করে। মহামারি মারাত্মক আকারে ধারণ করে। মহামারিতে সাহাবীগণ সে সময় শামে অবস্থিত মুসলিম মুজাহিদ বাহিনীও এই মহামারিতে

পড়ুন বিস্তারিত»

খালিদ বিন ওয়ালিদের পদচ্যুত

বাইতুল মাকদিস বিজয়ের কিছুদিন পরেই হযরত ওমর রাঃ বিখ্যাত সাহাবী খালিদ বিন ওয়ালিদের পদচ্যুত করেন। এটি ১৭ হিজরীর ঘটনা। খালিদ রাঃ কে পদচ্যুতি করার পর একটি ভুল বুঝাবুঝি সৃষ্টি হয়। অনেকেই ভেবে বসেন, হয়তো ওমর রাঃ খালিদ রাঃ কে পছন্দ করতেন না। অথবা তিনি তার বিজয়ের ধারাকে ভালো চোখে দেখতেন না। এটি নিঃসন্দেহে একজন সাহাবীর

পড়ুন বিস্তারিত»

ওমরের বাইতুল মুকাদ্দাস বিজয়

ওমরের বাইতুল মুকাদ্দাস বিজয় – হযরত ‍ওমর রাঃ এর খেলাফতের তৃতীয় বছরেই শামের বৃহত্তম অঞ্চল ও দামেশক, হালব, এন্তাকিয়া এবং কিন্নাসারিনের মতো বড় বড় শহর মুসলমানদের কবজায় চলে আসে। তখনো মুসলমানরা বাইতুল মুকাদ্দাসের দিকে অগ্রসর হয় নি। কারণ, এতে ঐতিহাসিক ও আঞ্চলিক শান্তি বিনষ্ট হতে পারতো। এই শহর যেন যুদ্ধ ব্যতিতই মুসলমানদের হাতে আসে, সেই

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Scroll to Top