Category: মুসলিম ইতিহাস

উসমান রা. এর আফ্রিকা অভিযান

উসমান রা. এর আফ্রিকা অভিযান – মিশর সীমান্তের সাথে সংযুক্ত উত্তর আফ্রিকার বিস্তীর্ণ ভূমি তৎকালীন সময়ে রোমান শাসক জুরজিরের নিয়ন্ত্রণে ছিল। প্রথম দিকে সে রোমান সম্রাটের অধীনস্থ গভর্নর ছিলেন। কিন্তু এশিয়া থেকে রোমানদের নিয়ন্ত্রণ বিলুপ্ত হওয়ার পর তিনি স্বাধীনতা ঘোষণা দিয়ে দেন। তার রাজ্য মিশর সীমান্ত থেকে নিয়ে মরক্কো পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল। বর্তমানে এখানে তিউনিশিয়া,

পড়ুন বিস্তারিত»

আন্দালুস স্বর্ণযুগ ও পতন

আন্দালুস স্বর্ণযুগ ও পতন – খেলাফতে রাশেদার পরে উমাইয়া খেলাফত ছিল ইসলাম বিজয়ের স্বর্ণযুগ। দিকে দিকে ইসলামের শাশ্বত বাণী ছড়িয়ে পড়েছিল উমাইয়াদের মাধ্যমে। সময়টা ছিল ৯২ হিজরী এবং তখন খলিফা ছিলেন উমাইয়া খলিফা ওয়ালিদ বিন আব্দুল মালিক রহ.। তিনি ৮৬ থেকে ৯৬ হিজরী পর্যন্ত (৭০৫-৭১৫ খৃস্টাব্দ) শাসনক্ষমতায় ছিলেন। উমাইয়া শাসকবৃন্দ একইসঙ্গে আরবের চতুর্দিকে ইসলামের বিজয়াভিযান

পড়ুন বিস্তারিত»

রোমানদের বিরুদ্ধে উসমান রা. এর অভিযান

রোমানদের বিরুদ্ধে উসমান রা. – হযরত উমর রা. এর মৃত্যুর মাধ্যমে জিহাদের পতাকা অস্তমিত হয় নি। পূর্বের মতোই তা বহাল তবিয়তে চলতে থাকে। সে সময় কুফার সেনাছাউনিতে সবসময় ৪০ হাজার মুজাহিদ প্রস্তুত থাকতো। যাদের মধ্যে প্রতি বছর ১০ হাজার মুজাহিদ সীমান্তে নিয়োজিত থাকতো। তাদের মধ্যে ৬ হাজার আজারবাইজানে আর ৪ হাজার রায় শহরে অবস্থান করতো।

পড়ুন বিস্তারিত»

উসমান রা. এর খুতবা

উসমান রা. এর খুতবা – খলিফা হওয়ার পর হজরত উসমান রা. মুসলমানদের সম্মুখে সর্বপ্রথম প্রদত্ত খুতবায় বলেন, ‘লোকসকল, তোমরা একটি অস্থায়ী ঘরে আছো। জীবনের অবশিষ্ট দিনগুলো তোমরা পূরণ করছো। মৃত্যুর পূর্বেই নেক কাজ করে নাও। সকাল-সন্ধ্যা যেকোনো সময় মৃত্যু চলে আসতে পারে। সাবধান! দুনিয়ার জীবন পুরোটাই ধোঁকা। লক্ষ রেখ, যেন তোমরা কোথাও ধোঁকা না খাও।

পড়ুন বিস্তারিত»

হরমুজানের হত্যা

হরমুজানের হত্যা – উসমান রা. খেলাফতলাভের সময়ে মুসলমানদের অবস্থা ভালো পর্যায়ে ছিল। তাই রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে উসমান রা. এর কোনো রকম পেরেশানিতে পড়ার কথা ছিল না। কিন্তু তখন উসমান রা. কে কিছু চরম বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হয়েছিল। যার মাধ্যমে অনুমান করা যায় যে, ইসলামের শত্রুরা তখন লুকিয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছিল। মদীনায় আকস্মিক আক্রমণে আমিরুল মুমিনীন হযরত

পড়ুন বিস্তারিত»

খলিফা হিসেবে উসমান রা.

খলিফা হিসেবে উসমান রা. নির্বচিত হন দ্বিতীয় খলিফা হযরত উমর রা. এর শহীদ হওয়ার পর। হযরত উমর রা. আততায়ীর হাতে আহত হলে তিনি মজলিসে শুরা গঠন করে তাদেরকে পরবর্তী খলিফা নির্বাচনের দায়িত্ব দেন। উক্ত কমিটিতে ছিলেন হযরত উসমান, আলী, আব্দুর রহমান বিন আউফ, সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস, তালহা ও যুবাইর বিন আওয়াম রা.। পরবর্তীতে সাহাবীদের

পড়ুন বিস্তারিত»

উমরের যুগে উসমান রা.

উমরের যুগে উসমান রা. – খলিফা হযরত আবু বকর রা. এর ন্যায় হযরত উমর রা. এর সময়কালেও উসমান রা. এর মর্যাদা ছিল অনেক। মানুষ উমর রা. এর নিকট কিছু জানলে চাইলে উসমান বিন আফফান রা. বা আব্দুর রহমান ইবনে আউফ রা. এর সহায়তা নিত। একবার ওমর রা. কতিপয় লোকসহ বেরিয়ে সিরার নামক জায়গায় শিবির স্থাপন

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু বকরের যুগে উসমান রা.

আবু বকরের যুগে উসমান রা. – ১১ হিজরীতে নবীজি সা. এর ইন্তিকালের পর খলিফা হন হযরত আবু বকর রা.। আবু বকর রা. খেলাফতের দায়িত্ব গ্রহণের পরে তিনি বিজ্ঞ সাহাবীদেরকে মজলিসে শুরার অন্তর্ভুক্ত করেন। হযরত উসমান বিন আফফান রা. ছিলেন আবু বকর রা. এর মজলিসে শুরার অন্যতম একজন সদস্য। আবু বকর রা. দুইজন সাহাবীকে দুই কারণে

পড়ুন বিস্তারিত»

হযরত ওসমান রা. কূপ

হযরত ওসমান রা. কূপ – যখন নবীজি সা. মদীনায় আসেন তখন মদীনায় পানির সংকট ছিল অনেক। সেই সময়ে মদীনায় রুমা কূপের পানি ছিল মিষ্ট এবং খাওয়ার উপযোগী। নবীজি সা. তখন সাহাবীদেরকে বললেন, যেই ব্যক্তি এই রুমা কূপ কিনে মুসলমানদের জন্য উন্মুক্ত করে দিবে, সে জান্নাতে এর চেয়ে উত্তম বিনিময় পাবে। রুমা কূপের মালিক মিষ্ট পানির

পড়ুন বিস্তারিত»

উম্মে কুলসুম রা. ও উসমান রা.

হযরত উম্মে কুলসুম রা. ছিলেন রাসূল সা. এর সম্মানিতা কন্যা। প্রথমে তার বিয়ে হয় আবু লাহাবের পুত্রের সাথে। কিন্তু সূরা লাহাব অবতীর্ণ হওয়ার পর সে উম্মে কুলসুমকে তালাক দেয়। হযরত উম্মে কুলসুম রা. এর মূল নাম কি ছিল, তা জানা যায় না। তবে কয়েক ইতিহাসবিদ বর্ণনা করেন যে, তার নাম ছিল উমাইয়া। তিনি বয়সে ফাতেমা

পড়ুন বিস্তারিত»

নবীজির সাথে উসমান রা.

ইসলাম গ্রহণের পরই নবীজির সাথে হযরত উসমান রা. এর নিবিড় সম্পর্ক গড়ে উঠে। হযরত উসমান রা. ছিলেন কুরআশের অন্যতম সম্রান্ত যুবক। নবীজি সা. তার সাথে নবীকন্যা রুকাইয়া রা. কে বিবাহ দেন। এরপর থেকে নবীজির সব কাজেই হযরত উসমান রা. থাকতেন একদম শীর্ষে। উসমান রা. কুরআনী নীতির আলোকে শিক্ষালাভ করতে থাকেন। নবীজি ছিলেন তার দীক্ষাগুরু। কাফেরদের

পড়ুন বিস্তারিত»

উসমান রা. এর হাবশায় হিজরত

উসমান রা. এর হাবশায় হিজরত – হযরত উসমান রা. এর ইসলাম গ্রহণের পর নবীজি সা. অত্যন্ত খুশী হন। মুসলমানদের সংখ্যা তখন ক্রমে ক্রমেই বাড়তে থাকে। নবীজি সা. তখন তার স্বীয় কন্যা হযরত রুকাইয়া রা. কে উসমান রা. এর সাথে বিবাহ দেন। ইতিপূর্বে রুকাইয়াকে নবীজি আবু লাহাবের পুত্রের সাথে বিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু আবু লাহাব নবীজির সাথে

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Abdur Rahman Al Hasan
Scroll to Top