Category: মুসলিম ইতিহাস

জাবালা ইবনে আইহাম ও উমর

পারস্য বিজয়ের পর জনৈক শাহজাদা জাবালা ইবনে আইহাম ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে। ইয়ারমুকের যুদ্ধে সে রোমানদের কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করে। অবশেষে সে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে মদীনায় আগমন করে। এটি ১৬ হিজরীর ঘটনা। হযরত ওমর রাঃ তাকে উপঢৌকন প্রদান করেন। সে তখন মুসলমানদের একজন হয়ে যায়। কিন্তু তার স্বভাব পরিবর্তন হয় নি। হজ্জের সময়

পড়ুন বিস্তারিত»

হরমুজান ও উমর

হরমুজান ও উমর – মুসলমানরা পারস্যের রাজধানী মাদায়েন দখল করার পর পারসিকরা যেদিকে পারে, সেদিকে পলায়ন করে। মুসলমানদের রাজধানী দখলের পরও জনৈক শাহজাদা যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছিল। সে ছিল হরমুজান। সম্রাট তখন অন্য এক শহরে ছিল। হরমুজান তখন তার নিকট আবেদন করে, যদি আমাকে পারস্যের রাজত্ব প্রদান করেন তাহলে আমি মুসলমানদের পরাজিত করতে পারবো। সম্রাট কিসরার

পড়ুন বিস্তারিত»

কিসরার মুকুট ও সুরাকা

কিসরার মুকুট – কাদিসিয়ার যুদ্ধের পর মুসলমানরা সামনে অগ্রসর হওয়া শুরু হলেন। উক্ত যুদ্ধে রুস্তমসহ আরো কয়েকজন সেনাপতি নিহত হয়। তারপরও আরো অনেকে বেঁচে ছিলেন। তারা তখন বিভিন্ন দুর্গে অবস্থান করে যুদ্ধের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সাদ রাঃ এই সংবাদ পেয়ে সামনে অগ্রসর হলেন। এখানে একটি যুদ্ধ সংগঠিত হওয়ার পর দজলা নদীর পাড়ে চলে আসে মুসলমানরা।

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু মিহজান সাকাফি রাঃ এর সাহসিকতা

আবু মিহজান সাকাফি রাঃ – কাদিসিয়ার যুদ্ধের সময় সেনাপতি সাদ বিন আবু ওয়াক্কাস রাঃ অসুস্থ ছিলেন। তাই তিনি যুদ্ধের ময়দানের পাশে একটি দালানের ছাদ থেকে যুদ্ধ পরিচালনা করছিলেন। ময়দানে তিনি হযরত খালিদ বিন উরফুতা রাঃ কে স্থলাভিষিক্ত নির্ধারণ করেন। কিন্তু আবু মিহজান রাঃ এটি মেনে নিতে পারেন নি। যুদ্ধের পরিবেশ যাতে নষ্ট না হয় তাই

পড়ুন বিস্তারিত»

কাদিসিয়ার যুদ্ধ

কাদিসিয়ার যুদ্ধ – রুস্তম মুগিরা বিন শুবা রাঃ এর সাথে কথা বলার পরই তার বাহিনীতে অগ্রসর হওয়ার নির্দেশ দেয়। সে বর্ম এবং উজ্জ্বল পোশাক পরিধান করে ঘোড়ায় বসে চিৎকার দিয়ে বলে, আমি আরবদেরকে নিশ্চিহ্ন করে দিব। তার পাশে থাকা এক অফিসার বলে, যদি খোদা চান তাহলেই হবে। তখন রুস্তম প্রতিউত্তরে বলে, যদি খোদা না চান

পড়ুন বিস্তারিত»

সেনাপতি রুস্তম এর নিকট মুসলিম দূত

সেনাপতি রুস্তম এর নিকট মুসলিম দূত – কাদেসিয়ায় অবস্থিত মুসলমান সেনাদের নিকট ওমর রাঃ এর পক্ষ থেকে বিভিন্ন দিক-নির্দেশনা আসছিল। তিনি একটি চিঠিতে মুসলমানদেরকে শত্রুদের সংখ্যা দেখে ভীত হতে নিষেধ করেন। হযরত সাদ বিন আবু ওয়াক্কাস রাঃ এক মাস কাদেসিয়ার ময়দানে সৈন্যদের নিয়ে অবস্থান করেন। এর মধ্যে পারস্যের বাদশাহ ইয়াজদাগিরদ সেনাপতি রুস্তমের নেতৃত্বে ১ লক্ষ

পড়ুন বিস্তারিত»

পারস্যে ইসলামের দূত

পারস্যে ইসলামের দূত – হযরত মুসান্না বিন হারিসা রাঃ এর মৃত্যুর পর ইরাকের গভর্নর হিসেবে নিযুক্ত হন হযরত সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস রাঃ। সাদ রাঃ ৩০ হাজার মুজাহিদকে সাথে নিয়ে কাদিসিয়া নামক স্থানে শিবির স্থাপন করেন। এরপর তিনি এমনভাবে সৈন্যবিন্যস্ত করেন যে, সামনে থাকবে ইরাকের ময়দান আর পেছনে থাকবে আরবের পাথুরে ভূমি। যেন বিজয় অর্জিত

পড়ুন বিস্তারিত»

ইয়ারমুকের দ্বিতীয় যুদ্ধ

ইয়ারমুকের দ্বিতীয় যুদ্ধ – ফিহিল ও দামেষ্কের যুদ্ধের পর রোমানরা যেখানে পারে সেখানেই পলায়ন করতে থাকে। এ সকল পলায়নকারী সৈন্যরা হিরাক্লিয়াসের নিকট একত্রিত হয়েছিল। হিরাক্লিয়াস কয়েক বছর পূর্বেই নবীজির চিঠি পাঠ করেছিলেন। তাই তিনি তার রাজ্য ধ্বংস হওয়ার বিষয়ে পূর্ণ অবগত ছিলেন। আরো পড়ুন: ইয়ারমুকের প্রথম যুদ্ধ এ জন্য সে তার নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিবর্গদের এ কথা

পড়ুন বিস্তারিত»

ফিহিলের যুদ্ধ

ফিহিলের যুদ্ধ – দামেষ্ক বিজয়ের পরে রোমানরা বড় ধরনের আঘাত পায়। প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য তারা বিভিন্ন জায়গায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে। রোমান সৈন্যরা পরপর দুইটি যুদ্ধে পরাজিত হয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল। তখন তাদের এক সেনাপতি এসব পালিয়ে বেড়ানো সৈন্যদের একত্রিত করে। তাদের সংখ্যা ছিল প্রায় ৩০ হাজারের অধিক। বর্তমান জর্দানের বাইসান নামক স্থানে তারা ক্যাম্প স্থাপন করে।

পড়ুন বিস্তারিত»

দামেস্ক অবরোধ

দামেস্ক অবরোধ – ইয়ারমুকের যুদ্ধে মুসলমানদের বিজয়ের পর হযরত ওমর রাঃ মুসলিম বাহিনীকে সামনে অগ্রসর হতে আদেশ দেন। তখন সেনাপতি আবু উবাইদা রাঃ মুসলিম মুজাহিদদের শামের গুরুত্বপূর্ণ শহর দামেষ্কে নিয়ে আসেন। তিনি সেখানে গিয়ে শহরের একপাশে অবরোধ করে রাখেন। আর অন্যপাশে খালিদ বিন ওয়ালিদ রাঃ এর নেতৃত্বে সৈন্য মোতায়েন করেন। পাশাপাশি তিনি আমর ইবনে আস

পড়ুন বিস্তারিত»

ইয়ারমুকের যুদ্ধ

খলিফা ওমর রাঃ এর খেলাফতের সুচনালগ্নেই সবচেয়ে বড় যুদ্ধক্ষেত্রের নাম ছিল ইয়ারমুকের যুদ্ধ । এই যুদ্ধের মাধ্যমে রোমানদের মধ্যে ফাঁটল সৃষ্টি হয়ে যায়। তাদের রাজধানী হিমস পর্যন্ত এলাকা ‍মুসলমানদের কবজায় চলে আসে। হযরত আবু বকর রাঃ এর মৃত্যুর ছয়দিন পর ইয়ারমুকের যুদ্ধ শুরু হয়। তখন পর্যন্ত ইয়ারমুকে অবস্থানরত মুসলমানরা আবু বকর রাঃ এর মৃত্যুর সংবাদ

পড়ুন বিস্তারিত»

বুহাইব যুদ্ধ

বুহাইব যুদ্ধ – জিসিরের যুদ্ধে পারসিকদের বিজয়ের কারণে তাদের সাহস বেড়ে গিয়েছিল। আর পরাজিত মুসলমানরা তখন লজ্জিত হয়ে পেরেশান হয়ে পড়লেন। ওমর রাঃ তখন পারসিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের জন্য আরো দক্ষ একটি সেচ্ছাসেবক বাহিনী তৈরি করলেন। মুহুর্তের মধ্যে বাহিনী তৈরি হয়ে যায়। ওমর রাঃ তখন তাদেরকে মুসান্না বিন হারিসা রাঃ এর সাহায্যে পাঠিয়ে দেন। এদিকে আরবের

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Scroll to Top