Category: মুসলিম ইতিহাস

আবু বকরের প্রতিরোধ এবং কাফেরদের হামলা

আবু বকরের রাসূলের পক্ষে প্রতিরোধ – রাসূল সা. যখন ইসলামের দাওয়াত নিয়ে বেরিয়ে পড়লেন, মানুষকে তিনি ইসলামের পথে আহবান করতে লাগলেন তখনই কাফেররা রাসূলের বিরুদ্ধে বিরুদ্ধাচারণ শুরু করলো। তারা রাসূলকে বিভিন্নভাবে কষ্ট দিত। কখনো বা তাকে গালি-গালাজ করতো। কখনো বা তাকে প্রহার করতো। এত এত নির্যাতনের মধ্যেও রাসূল কখনো মানুষকে দ্বীনের পথে আহবান করা থেকে

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু বকর রা. এর ইসলাম গ্রহণের পরবর্তী জীবন

আবু বকর রা. এর ইসলাম গ্রহণের পরবর্তী জীবন – ধর্ম প্রাচীনকাল থেকেই মানুষকে সাম্যের দিকে আহবান করে। প্রতিটি মানুষ নিজের জীবনকে সুন্দর করে তোলার জন্য ধর্ম অনুসরণ করে। ধর্ম শুধু মানুষকে ভালো করে, এমনটি নয়। ধর্ম মানুষকে আত্ববিশ্বাসী করে তোলে। স্রষ্টার সাথে সম্পর্ককে আরো গভীর করে তোলে। দাওয়াতি কার্যক্রম ইসলাম গ্রহণের পর আবু বকর রা.

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু বকর রা. এর ইসলাম গ্রহণ

আবু বকর রা. এর ইসলাম গ্রহণ – আবু বকর রা. এর ইসলাম গ্রহণ ছিল দীর্ঘ প্রতীক্ষার ফলাফল। শুরু থেকেই তিনি সত্য ধর্ম খুঁজতে বেরিয়ে পড়েছিলেন। এ জন্য তিনি তৎকালীন কয়েকজন বড় বড় খৃষ্টান পন্ডিতের গমণ করেন। তারা তাকে সুসংবাদ দেন এক মহান ধর্মের। যেই ধর্ম আরবের এক ব্যক্তির হাত ধরে বিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে। আর তিনিই

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু বকর রা. এর স্ত্রী-সন্তানগণ

আবু বকর রা. এর স্ত্রী-সন্তানগণ – হযরত আবু বকর রা. ছিলেন মক্কার জ্ঞানী ব্যক্তিদের একজন। তিনি যেমন সম্ভ্রান্ত পরিবারের ব্যক্তি ছিলেন, তেমনি তার পরিবার-পরিজনও সম্ভ্রান্ত ছিল। তিনি বিয়ে করেছিলেন ৪ টি। তার সন্তান ছিল মোট ছয়জন। তাদের মধ্যে তিনজন ছেলে এবং তিনজন মেয়ে। স্ত্রীদের পরিচয় – আবু বকর রা. ১. কাতিলা বিনতে আবদিল উজ্জা তিনি

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু বকর রা. ইসলাম গ্রহণের পূর্বে কেমন ছিলেন

ইসলাম গ্রহণের পূর্বে আবু বকর রা. – নবী সা. বলেছেন, “তোমাদের মধ্যে জাহেলী যুগে উত্তম ছিল, ইসলাম গ্রহণের পরেও তারা উত্তম। যদি তারা ইসলামকে সঠিকভাবে বুঝতে সক্ষম হয়” ১ হযরত আবু বকর রা. ছিলেন আরবের সম্মানিত ব্যক্তিদের মধ্য থেকে একজন। তিনি একাধারে ছিলেন শিক্ষিত, সম্রান্ত, আত্মমর্যাদাসম্পূর্ণ ব্যক্তি। তিনি জন্মগ্রহণ করেছেন আরবের সম্রান্ত গোত্র বনু তাইম

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু বকর রা. জন্ম

আবু বকর রা. জন্ম ও বংশ পরিচয় – খলিফা হযরত আবু বকর রা. ছিলেন নবী সা. এর অন্যতম সঙ্গী ও মুসলমানদের প্রথম খলিফা। তিনি রাসূল সা. এর দুই বছর পরে মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। আর এই জন্মের ঘটনাকে তৎকালীন আরবের বিখ্যাত আরেকটি ঘটনা দ্বারা বর্ণনা করা যায়। তা হলো, খৃষ্টান বাদশাহ আবরাহা কর্তৃক হাতীর পাল

পড়ুন বিস্তারিত»

সালমা বিনতে সাখর

সালমা বিনতে সাখর – হযরত সালমা বিনতে সাখর রা. ছিলেন বিখ্যাত সাহাবী আবু বকর রা. এর মা। তিনি মক্কার গুরুত্বপূর্ণ মহিলাদের একজন ছিলেন। লোকেরা তাকে উম্মুল খায়ের নামে চিনতো। জন্ম (তারিখ জানা যায় নি) তিনি জন্মগ্রহন করেছিলেন কুরাইশ বংশের অন্যতম শাখা গোত্র বনু তাইম গোত্রে। বংশীয় নসব উম্মুল খায়ের সালমার পিতার নাম হলো সাখর, তার

পড়ুন বিস্তারিত»

মুসান্না বিন হারিসা রা. ও ইরাক

মুসান্না বিন হারিসা রা. ও ইরাক – হযরত ‍মুসান্না বিন হারিসা রা. ইরাকের দায়িত্বভার গ্রহন করেন খালিদ রা. এর নিকট হতে। যখন হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ রা. রোমান বাহিনীর সাথে যুদ্ধের জন্য ইয়ারমুকে গমন করলেন তখন তিনি আবু বকর রা. এর নির্দেশে মুসান্না বিন হারিসার হাতে ইরাকের দায়িত্ব দিয়ে যান। মুসান্না বিন হারিসা রা. তখন

পড়ুন বিস্তারিত»

রোমানদের সাথে যুদ্ধ ও সাহাবাদের সাহসিকতা

রোমানদের সাথে যুদ্ধ ও আবু বকর রা. এর খেলাফতকাল – ইসলাম পরবর্তী যুগে পৃথিবীর মধ্যে সুপার পাওয়ার দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি দেশ ছিল শাম। এটি সে সময় রোমান সাম্রাজ্যের অধীনে ছিল। বর্তমানে শামের ম্যাপের সাথে প্রাচীন শামের ম্যাপের ব্যাপক পরিবর্তন রয়েছে। পূর্বে শাম ছিল রোমান সাম্রাজ্যের একটা বৃহত্তম প্রদেশ। সেখানে বসবাস করতো খৃষ্টানরা। পাশাপাশি সে

পড়ুন বিস্তারিত»

পারস্য অভিযান ও খালিদ রা.

আবু বকরের যুগে পারস্য – হযরত আবু বকর রা. ছিলেন ইসলামের প্রথম খলিফা ও আমিরুল মু’মিনীন। তিনি তার খেলাফত লাভের পর প্রথমে তিনটা ফেতনার মোকাবেলা করেন। যেই ফিতনাগুলো নবীজির মৃত্যুর পর সংগঠিত হয়েছিল। তিনটি বড় ফেতনা আবু বকর সিদ্দিক রা. খেলাফতের দায়িত্ব গ্রহণ করার পর পরই তিনটি বড় ফেতনার সম্মুখিন হতে হয়। প্রথম ফিতনা হলো:

পড়ুন বিস্তারিত»

মুঈয বিন বাদিশ

মুঈয বিন বাদিশ সনহাজি (৪০৬-৪৪৯ হিজরী) আমির মুঈয বিন বাদিশ ছিলেন আফ্রিকায় নিযুক্ত ফাতেমী সাম্রাজ্যের আমির। তিনি তার পিতার মৃত্যুর পর ৪০৬ হিজরীর জিলহজ্জ মাসে শাসক হিসেবে দায়িত্বপ্রাপ্ত হন। তিনি ছিলেন আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের অনুসারী। তিনি শিয়া মতবাদকে দুচোখে দেখতে পারতেন না। এর পেছনে অবদান রেখেছিলেন তার সম্মানিত শিক্ষক শায়েখ আবুল হাসান। শায়েখ আবুল

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Abdur Rahman Al Hasan
Scroll to Top