Tag: মুহাম্মাদ সা.

খাদিজা রাঃ মৃত্যু

যেবছর নবীজির চাচা আবু তালিব মৃত্যুবরণ করেন, সেই একই বছর হযরত খাদিজা রাঃ এর মৃত্যু হয়। এজন্য এই বছরটিকে শোক-দুঃখের বছর বলা হয়। নবুয়তের দশম বর্ষের রমজান মাসে হযরত খাদিজা রা. মৃত্যুবরণ করেন। তখন তার বয়স ছিল ৬৫ বছর। নবীজি সা. এর বয়স ছিল ৫০ বছর। হযরত খাদিজা রা. এর মৃত্যু নামাজ ফরজ হওয়ার পূর্বেই

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু তালিবের মৃত্যুর ঘটনা

আবু তালিবের মৃত্যুর ঘটনা – নবুয়তের ১০ম হিজরীর রজব মাসের ঘটনা। নবীজির চাচা আবু তালিবের অসুস্থতা বাড়তে লাগলো। আবু তালিবের মৃত্যুর পূর্বে নবীজি সা. তার নিকট উপস্থিত হলেন। সেখানে আবু জাহলও ছিল। রাসূল সা. তার চাচাকে বললেন, হে চাচাজান! আমি শুধুমাত্র বলুন “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ” (আল্লাহ ব্যতিত কোনো ইলাহ নেই)। এতুটুকু স্বীকার করলেই আমি আল্লাহর

পড়ুন বিস্তারিত»

নবীজিকে বয়কট

কুরাইশ কাফেররা যখন দেখলো, কোনোভাবেই নবীজিকে থামানো যাচ্ছে না, তার ইসলাম প্রচারের কাজ দিন দিন বেড়ে চলছে, তখন তারা নবীজিকে বয়কট করতে চাইলো। নবীজির চাচা আবু তালেব তার ভাতিজা মুহাম্মাদ সা. এর বিষয়ে শঙ্কিত ছিলেন। কারণ, কুরাইশরা তাকে হত্যা করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ। পূর্বে ওলীদের ছেলের বদলে নবীজিকে হত্যার প্রস্তাব, এর আগে আবু জাহলের নবীজির মাথায়

পড়ুন বিস্তারিত»

হামজা রাঃ এর ইসলাম গ্রহণ

হামজা রাঃ এর ইসলাম গ্রহণ – নবীজির চাচা হামজা তৎকালীন মক্কায় এতটা প্রতাপশালী না হলেও তিনি ছিলেন দুর্দান্ত সাহসী। আব্দুল মুত্তালিবের পুত্র হিসেবে সবাই তাকে চিনতো। ৬ষ্ঠ হিজরীর ঘটনা। একদিন আবু জাহল সাফা পাহাড়ের নিকট নবীজি সা. কে গালমন্দ করে এবং তাকে কষ্ট দেয়। নবীজি তখন সম্পূর্ণ নিরব থাকেন। আবু জাহলের কোনো কথার জবাব দেন

পড়ুন বিস্তারিত»

কুরাইশদের নবীজিকে হত্যার ষড়যন্ত্র

কুরাইশদের নবীজিকে হত্যার ষড়যন্ত্র – কুরাইশরা নবীজির প্রতি অসহ্য হয়ে তার অভিবাবক আবু তালিবের নিকট আসে। তাকে তখন কুরাইশরা বলে, হে আবু তালিব! আপনি আমাদের মধ্যে সম্মানিত। আপনার ভাতিজা আমাদের পূর্বপুরুষ ও দেব-দেবীদের গালি-গালাজ করে। আমরা এটা সহ্য করতে পারবো না। হয় আপনি তাকে বাঁধা প্রদান করুন অথবা তাকে বুঝান। অন্যথায় আপনাদের সাথে আমাদের সম্পর্ক

পড়ুন বিস্তারিত»

আবিসিনিয়ায় হিজরত

আবিসিনিয়ায় হিজরত- মক্কায় মুসলমানরা কাফেরদের নির্যাতন থেকে বাঁচার জন্য বাদশাহ নাজ্জাশীর দেশে তথা হাবশায় হিজরত করে। প্রায় ৮০ এর অধিক সাহাবী তখন হাবশায় হিজরত করেছিলেন। মক্কার কাফেররা যখন দেখতে পেল, মুসলমানরা তো তাদের নাগালের বাহিরে চলে যাচ্ছে তখন তারা নতুন ষড়যন্ত্র শুরু করলো। মুসলমানরা আবিসিনিয়ায় হিজরত করার পর কাফেররা কুরাইশদের মধ্য হতে বাগ্মী ও বাকপটু

পড়ুন বিস্তারিত»

হযরত ওসমান রা. কূপ

হযরত ওসমান রা. কূপ – যখন নবীজি সা. মদীনায় আসেন তখন মদীনায় পানির সংকট ছিল অনেক। সেই সময়ে মদীনায় রুমা কূপের পানি ছিল মিষ্ট এবং খাওয়ার উপযোগী। নবীজি সা. তখন সাহাবীদেরকে বললেন, যেই ব্যক্তি এই রুমা কূপ কিনে মুসলমানদের জন্য উন্মুক্ত করে দিবে, সে জান্নাতে এর চেয়ে উত্তম বিনিময় পাবে। রুমা কূপের মালিক মিষ্ট পানির

পড়ুন বিস্তারিত»

হযরত ওমরের ইসলাম গ্রহণ

হযরত ওমরের ইসলাম গ্রহণ – মক্কার কাফেরদের অত্যাচারে একজন নির্যাতিত মুসলিম নারী নিজের মাতৃভূমি ত্যাগ করে দূরদেশে পাড়ি জমাচ্ছিল। এই দুশ্য ওমর রা. এর অন্তরে ইসলামের আলো ছড়ায়। সেদিন তার বিবেকে প্রচন্ড নাড়া দিয়েছিল। তিনি ভাবতে লাগলেন, তারা তো শুধু ধর্ম ত্যাগ করেছে। আর কিছু তো নয়। তাই তাদের সাথে এমন কঠোর আচরণ করা নিতান্তই

পড়ুন বিস্তারিত»

মুসলমানদের আবিসিনিয়া হিজরতের কারণ

মুসলমানদের আবিসিনিয়া হিজরতের কারণ – কাফেররদের ধারাবাহিক জুলুম নির্যাতনের কারণে একসময় নবীজি সা. খুবই চিন্তিত হয়ে পড়লেন। মুসলমানদের জন্য মক্কার জমিন যেন সংকীর্ণ হয়ে আসছিল। নবী কারীম সা. তখন মজলুম মুসলমানদের জন্য একটা নিরাপদ আশ্রয় খোঁজা জরুরি মনে করলেন। কিছু সাহাবী অপারগ হয়ে নিজ থেকেই অন্য কোথাও হিজরতের অনুমতি প্রার্থনা করেন। কিন্তু তৎকালীন সময়ে অন্য

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু জাহেল এর বিরুদ্ধাচরণ

মক্কার নেতৃত্বস্থানীয় লোকদের মধ্যে আবু জাহেল ছিল অন্যতম। তার মূল নাম ছিল, আমর ইবনে হিশাম। উপাধী ছিল, আবুল হাকাম। রাসূল সা. যখন থেকে ইসলাম প্রচারে আত্মনিয়োগ করলেন তখন থেকেই আবু জাহেল নবীজির বিরুদ্ধাচরণ করা শুরু করে। কথা ও কাজের মাধ্যমে সে নবীজিকে কষ্ট দিতে থাকে। এমনকি সে কখনো কখনো নবীজিকে হত্যার পরিকল্পনাও গ্রহণ করে। নবীজি

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু তালেবের উপর কুরাইশের বলপ্রয়োগ

যখন থেকে নবীজি সা. ইসলাম প্রচার শুরু করলেন তখন থেকেই কুরাইশের পক্ষ থেকে বলপ্রয়োগ করে নবীজিকে দমন করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ বিষয়ে সবচেয়ে অগ্রসর ছিলেন নবীজির চাচা আবু লাহাব। সে সর্বদা নবীজিকে কষ্ট দিত। নবীজির উপর মানসিক নির্যাতন করতো। কুরাইশদের অন্যান্য সরদাররাও নবীজির সরাসরি বিরোধিতা করতো। কেউ সরাসরি করতে না পারলেও গোপনে নবীজিকে বাধা

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু লাহাব ও তার পরিবারের পরিণতি

রাসূল সা. যখন সাফা পাহাড়ে উঠে মানুষকে আল্লাহর পথে আহবান করলেন তখন আবু লাহাব বিরুদ্ধাচরণ করে বলেছিল, ‘ধ্বংস হও তুমি। এ জনই কি তুমি আমাদের ডেকেছ?’ এরপর ই আল্লাহ তা’আলা সূরা লাহাব নাজিল করলেন। যখন সে সূরা লাহাব শুনতে পেল তখন আরো ক্রুদ্ধ হয়ে উঠলো। সূরা লাহাবে আবু লাহাব সম্পর্কে কি বলা হয়েছে ? تَبَّتْ

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Scroll to Top