Tag: নবীজি

ফিজার যুদ্ধ

যখন রাসূল সা. ২০ বছর বয়সের যুবক তখন মক্কায় ঐতিহাসিক ফিজার যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এই ফিজার যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল কিনানা এবং আয়লানের কায়স গোত্রদ্বয় নিষিদ্ধ মাসে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার কারণে এই ফিজার যুদ্ধ সংগঠিত হয়। দিনের প্রথম ভাগে কায়স গোত্র কিনানা গোত্রের উপর জয়লাভ করছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যুদ্ধের বিজয় কিনানা গোত্রের নিকট চলে আসে।

পড়ুন বিস্তারিত»

খাদিজা রাঃ মৃত্যু

যেবছর নবীজির চাচা আবু তালিব মৃত্যুবরণ করেন, সেই একই বছর হযরত খাদিজা রাঃ এর মৃত্যু হয়। এজন্য এই বছরটিকে শোক-দুঃখের বছর বলা হয়। নবুয়তের দশম বর্ষের রমজান মাসে হযরত খাদিজা রা. মৃত্যুবরণ করেন। তখন তার বয়স ছিল ৬৫ বছর। নবীজি সা. এর বয়স ছিল ৫০ বছর। হযরত খাদিজা রা. এর মৃত্যু নামাজ ফরজ হওয়ার পূর্বেই

পড়ুন বিস্তারিত»

হুদাইবিয়ার সন্ধি ও ওমর রা. এর অস্থিরতা

হুদাইবিয়ার সন্ধি ও ওমর – রাসূল সা. ওমরা করার ইচ্ছা পোষণ করেন তখন তিনি সাহাবাদেরকে নিয়ে মক্কা অভিমুখে রওয়ানা হন। পথিমধ্যে হুদাইবিয়া নামক এলাকায় তারা যাত্রা বিরতি দেন। সে সময় ওমর রা. কে রাসূল সা. ডেকে পাঠান। রাসূল সা. তাকে মক্কার কুরাইশ নেতাদের নিকট গিয়ে তাদের এখানে আসার উদ্দেশ্য ব্যক্ত করে আসতে বললেন। তখন ওমর

পড়ুন বিস্তারিত»

ওহুদ যুদ্ধে ওমর রা.

ওহুদ যুদ্ধে ওমর – জিহাদের ময়দানে হযরত ওমর রা. থাকতেন সামনের সারিতে। তিনি কখনো যুদ্ধ দেখতে পিছুটান নিতেন না। পরাজয় নিশ্চিত জানলেও লক্ষ্যে অবিচল থেকে এগিয়ে যেতেন। ওহুদের যুদ্ধেও ওমর রা. এর এই গুণের প্রতিফলন ঘটেছিল। এই যুদ্ধ ছিল রাসূল সা. এর সাথে তার দ্বিতীয় যুদ্ধ। প্রথম যুদ্ধ ছিল বদরের যুদ্ধ। ওহুদের যুদ্ধে মুসলমানদের ছোট

পড়ুন বিস্তারিত»

হযরত ওমরের ইসলাম গ্রহণ

হযরত ওমরের ইসলাম গ্রহণ – মক্কার কাফেরদের অত্যাচারে একজন নির্যাতিত মুসলিম নারী নিজের মাতৃভূমি ত্যাগ করে দূরদেশে পাড়ি জমাচ্ছিল। এই দুশ্য ওমর রা. এর অন্তরে ইসলামের আলো ছড়ায়। সেদিন তার বিবেকে প্রচন্ড নাড়া দিয়েছিল। তিনি ভাবতে লাগলেন, তারা তো শুধু ধর্ম ত্যাগ করেছে। আর কিছু তো নয়। তাই তাদের সাথে এমন কঠোর আচরণ করা নিতান্তই

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু বকর সিদ্দিক

খলিফা হযরত আবু বকর সিদ্দিক রা. ছিলেন নবী সা. এর অন্যতম সঙ্গী ও মুসলমানদের প্রথম খলিফা। তিনি রাসূল সা. এর দুই বছর পরে মক্কা নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। আবু বকর সিদ্দিক রা. জন্মগ্রহণ করেন কুরাইশদের বিখ্যাত বনু তাইম গোত্রে। শৈশবে আবু বকর সিদ্দিক এর নাম রাখা হয়েছিল আব্দুল কা’বা। যার বাংলা অর্থ হলো কা’বার গোলাম। ইসলাম

পড়ুন বিস্তারিত»

মুসলমানদের আবিসিনিয়া হিজরতের কারণ

মুসলমানদের আবিসিনিয়া হিজরতের কারণ – কাফেররদের ধারাবাহিক জুলুম নির্যাতনের কারণে একসময় নবীজি সা. খুবই চিন্তিত হয়ে পড়লেন। মুসলমানদের জন্য মক্কার জমিন যেন সংকীর্ণ হয়ে আসছিল। নবী কারীম সা. তখন মজলুম মুসলমানদের জন্য একটা নিরাপদ আশ্রয় খোঁজা জরুরি মনে করলেন। কিছু সাহাবী অপারগ হয়ে নিজ থেকেই অন্য কোথাও হিজরতের অনুমতি প্রার্থনা করেন। কিন্তু তৎকালীন সময়ে অন্য

পড়ুন বিস্তারিত»

সাহাবীদের উপর জুলুম নির্যাতন

সাহাবীদের উপর জুলুম নির্যাতন – ইসলামের প্রাথমিক যুগে যখন থেকে নবীজি সা. ইসলাম প্রচার শুরু করলেন, তখন থেকেই মানুষ একজন বা দুইজন করে ইসলাম গ্রহন করতে লাগলো। মক্কার কাফেররা এটা সহ্য করতে পারলো না। তারা মুসলমানদের কিভাবে শায়েস্তা করা যায়, সেই উপায় খুঁজতে লাগলো। তারা বিভিন্নভাবে নবীজিকে দাওয়াতি কার্যক্রম থেকে বিরত রাখার চেষ্টা করলো। কিন্তু

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু জাহেল এর বিরুদ্ধাচরণ

মক্কার নেতৃত্বস্থানীয় লোকদের মধ্যে আবু জাহেল ছিল অন্যতম। তার মূল নাম ছিল, আমর ইবনে হিশাম। উপাধী ছিল, আবুল হাকাম। রাসূল সা. যখন থেকে ইসলাম প্রচারে আত্মনিয়োগ করলেন তখন থেকেই আবু জাহেল নবীজির বিরুদ্ধাচরণ করা শুরু করে। কথা ও কাজের মাধ্যমে সে নবীজিকে কষ্ট দিতে থাকে। এমনকি সে কখনো কখনো নবীজিকে হত্যার পরিকল্পনাও গ্রহণ করে। নবীজি

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু তালেবের উপর কুরাইশের বলপ্রয়োগ

যখন থেকে নবীজি সা. ইসলাম প্রচার শুরু করলেন তখন থেকেই কুরাইশের পক্ষ থেকে বলপ্রয়োগ করে নবীজিকে দমন করার চেষ্টা করা হয়েছে। এ বিষয়ে সবচেয়ে অগ্রসর ছিলেন নবীজির চাচা আবু লাহাব। সে সর্বদা নবীজিকে কষ্ট দিত। নবীজির উপর মানসিক নির্যাতন করতো। কুরাইশদের অন্যান্য সরদাররাও নবীজির সরাসরি বিরোধিতা করতো। কেউ সরাসরি করতে না পারলেও গোপনে নবীজিকে বাধা

পড়ুন বিস্তারিত»

আবু লাহাব ও তার পরিবারের পরিণতি

রাসূল সা. যখন সাফা পাহাড়ে উঠে মানুষকে আল্লাহর পথে আহবান করলেন তখন আবু লাহাব বিরুদ্ধাচরণ করে বলেছিল, ‘ধ্বংস হও তুমি। এ জনই কি তুমি আমাদের ডেকেছ?’ এরপর ই আল্লাহ তা’আলা সূরা লাহাব নাজিল করলেন। যখন সে সূরা লাহাব শুনতে পেল তখন আরো ক্রুদ্ধ হয়ে উঠলো। সূরা লাহাবে আবু লাহাব সম্পর্কে কি বলা হয়েছে ? تَبَّتْ

পড়ুন বিস্তারিত»

প্রকাশ্যে ইসলাম প্রচার

নবীজি সা. নবুয়তলাভের তিন বছর পর আল্লাহর নির্দেশে প্রকাশ্যে ইসলাম প্রচার শুরু করেন। এ সম্পর্কে আল্লাহ কুরআনের আয়াত অবতীর্ণ করে বলেছেন,  وَ اَنۡذِرۡ عَشِیۡرَتَکَ الۡاَقۡرَبِیۡنَ وَ اخۡفِضۡ جَنَاحَکَ لِمَنِ اتَّبَعَکَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ  আর তুমি তোমার নিকটাত্মীয়দেরকে সতর্ক কর। যারা তোমার অনুসরণ করে, সেই সব মু’মিনের প্রতি বিনয়ী হও। সূরা শুআরা। আয়াত ২৬-২৭ অন্য এক জায়গায় বলেছেন,

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Scroll to Top