Tag: নবীজি

আসওয়াদ আনাসি এর ফেতনা

আসওয়াদ আনাসি এর ফেতনা – সময়টা ছিল রাসূলের শেষ জীবনে। চারিদিকে ইসলামের জয়-জয়কার। দলে দলে মানুষ মুসলমান হচ্ছে। কেউ বা মুসলমানদের এমন উত্থান দেখে ভয়ে ভয়ে ও ইসলাম গ্রহণ করেছে। ইয়ামেনে আসওয়াদ আনাসির নবুয়ত দাবী আসওয়াদ যখন শুনতে পায় নবীজি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন, তখনই সে নবুয়তের দাবী করে বসে। সে নিজেকে রাহমানুল  ইয়ামান বলে দাবী

পড়ুন বিস্তারিত»

মহানবীর সিরিয়া সফর

মহানবীর সিরিয়া সফর – শিশু বয়সে মা আমেনার মৃত্যুর পর মুহাম্মাদ তার দাদার নিকট লালিত-পালিত হন। তবে দাদাও বেশিদিন বেঁচে থাকেন নি। দাদা মারা যাওয়ার পর তিনি তার চাচা আবু তালেবের নিকট লালিত পালিত হতে থাকেন। আবু তালেব মুহাম্মাদকে অন্যান্য সন্তানদের ন্যায় স্নেহ করতেন। যাকে দেখলে বৃষ্টি হয় একবার মক্কায় ‍দুর্ভিক্ষ চলছিল। অনাবৃষ্টির কারণে চারিদিকে

পড়ুন বিস্তারিত»

তাবুক যুদ্ধ ও আবু বকর

তাবুক যুদ্ধ ও আবু বকর – ৮ম হিজরীতে মক্কা বিজয়ের পর ইসলাম আরো দূর দূরান্তে ছড়িয়ে পড়ে। এরইমধ্যে পুরো আরব অঞ্চল ইসলামের আলোয় আলোকিত হয়। যেই আবরে সামান্য থেকে সামান্য বিষয় নিয়ে যুগের পর যুগ যুদ্ধ চলতো, সেখানে মানবতার লেশ মাত্রও ছিল না, তারা আজ এক পতাকাতলে সমবেত হয়েছে। আরবের দুই পাশেই বিশাল দুই সাম্রাজ্যের

পড়ুন বিস্তারিত»

হুদাইবিয়ার দিন আবু বকর

হুদাইবিয়ার দিন আবু বকর – হযরত ইবরাহিম আ. এর সময়কাল থেকেই মানুষ অন্যতম একটি ইবাদত সর্বদা করে আসছে। তা হলো, হজ্জ বা বাইতুল্লাহ যিয়ারত। রাসূল সা. কে কাফেররা মক্কা থেকে বের করে দিল প্রথম হিজরীতে। তিনি মদীনায় সফর করলেন। সেখানে অবস্থান করে মানুষকে দাওয়াত দিতে লাগলেন। এরইমাঝে সংগঠিত হয়ে গেল বদর যুদ্ধ এবং ওহুদ যুদ্ধ।

পড়ুন বিস্তারিত»

ওহুদ যুদ্ধ ও আবু বকর

ওহুদ যুদ্ধ ও আবু বকর – বদরের যুদ্ধের পর ওহুদ যুদ্ধ ছিল মুসলমান এবং মুশরিকদের জন্য সমান গুরুত্বপূর্ণ। বদর যুদ্ধে কাফেররা শোচনীয় পরাজয় বরণ করার পরে যখন তারা প্রতিশোধের স্পৃহায় আবার একত্রিত হলো, তখনই সংগঠিত হলো ওহুদ যুদ্ধ। একবারে শুরু থেকেই বর্ণনা করি। প্রতিশোধ ও ক্রোধ বদর যুদ্ধে পরাজয় বরণ করার পর মক্কার কাফেররা ক্রোধে

পড়ুন বিস্তারিত»

সিনা চাকের ঘটনা

সিনা চাকের ঘটনা – শৈশবে নবীজি হালিমার বাড়িতে লালিত-পালিত হন। সেখান থেকেই তিনি বিশুদ্ধ আরবী ভাষা শিখেন। নবীজি সা. বলতেন, আমার ভাষা তোমাদের সবার চেয়ে সুন্দর। নবীজির ভাষার মাধুর্যতা আমরা হাদীসের গ্রন্থগুলোতে দেখতে পাই। একেকটি হাদীসের অলংকার প্রতিটি আরবী ভাষাভাষী ব্যক্তিকেই মুগ্ধ করবে। হালিমার বাড়িতে নবীজিকে বিবি হালিমা দুই বছর বয়স পর্যন্ত লালন-পালন করলেন। এই

পড়ুন বিস্তারিত»

হালিমার বাড়িতে নবীজির শৈশব

হালিমার বাড়িতে নবীজির শৈশব – পৃথিবী আলোকিত করে জন্ম হলো এক শিশুর। নাম মুহাম্মাদ। এই তো কিছুদিন পূর্বে মক্কায় ঘটে গেল হস্তীবাহিনীর ঘটনা। আল্লাহ অশেষ মেহেরবানীতে রক্ষা করলেন মক্কানগরীকে। তিনি জালিমদের হাত থেকে বাঁচালেন মক্কার মানুষদের। জন্মের পূর্বেই শিশুটির বাবা মারা গিয়েছে। শিশুটিও জন্মগ্রহণ করলো রবিউল আউয়ালের ৮ বা ৯ তারিখে। এই ধরণীতে রয়েছে তার

পড়ুন বিস্তারিত»

নবীজির জন্ম তারিখ

নবীজির জন্ম তারিখ – মুহাম্মাদ মুস্তফা সা. ছিলেন আমাদের আমাদের আদর্শ। পৃথিবীর সবচেয়ে স্মার্ট ও সবচেয়ে উত্তম চরিত্রের অধিকারী ব্যক্তির নাম মুহাম্মাদ মুস্তফা সা.। পৃথিবী যখন ঘোর অন্ধকারে নিমজ্জিত ছিল, মানুষ অসহায়রুপে নিজেদের আবিষ্কার করছিল তখনই মুহাম্মাদ সা. জন্মগ্রহণ করেন আরবের সম্রান্ত এক পরিবারে। জন্ম রাসূলের জন্মতারিখ নিয়ে রয়েছে ঐতিহাসিকদের মধ্যে অনেক মতভেদ। রয়েছে মতপার্থক্য।

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Scroll to Top