Category: সীরাত

প্রকাশ্যে ইসলাম প্রচার

নবীজি সা. নবুয়তলাভের তিন বছর পর আল্লাহর নির্দেশে প্রকাশ্যে ইসলাম প্রচার শুরু করেন। এ সম্পর্কে আল্লাহ কুরআনের আয়াত অবতীর্ণ করে বলেছেন,  وَ اَنۡذِرۡ عَشِیۡرَتَکَ الۡاَقۡرَبِیۡنَ وَ اخۡفِضۡ جَنَاحَکَ لِمَنِ اتَّبَعَکَ مِنَ الۡمُؤۡمِنِیۡنَ  আর তুমি তোমার নিকটাত্মীয়দেরকে সতর্ক কর। যারা তোমার অনুসরণ করে, সেই সব মু’মিনের প্রতি বিনয়ী হও। সূরা শুআরা। আয়াত ২৬-২৭ অন্য এক জায়গায় বলেছেন,

পড়ুন বিস্তারিত»

প্রাথমিকযুগে কিভাবে ইসলামের দাওয়াত দেয়া হতো

ইসলামের দাওয়াত দেয়া ও প্রদানের ক্ষেত্রে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম প্রজ্ঞাপূর্ণ পদ্ধতি অবলম্বন করতেন। তিনি কট্টরপন্থি এবং গোঁড়াপ্রকৃতির লোকদের নিকট থেকে দূরত্ব বজায় রাখতেন। সে আত্মীয় হোক কিংবা অনাত্মীয় হোক। নবীজির মতো তখন অন্যান্য মুসলমানরাও এই পদ্ধতি অবলম্বন করতেন। তারাও কট্টরপন্থিদের থেকে দূরত্ব বজায় রাখতেন। এর থেকেই নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কর্মপদ্ধতি ও

পড়ুন বিস্তারিত»

গোপনে নবীজির ইসলাম প্রচার

নবীজির গোপনে ইসলাম প্রচার – কুরআন শরীফে দ্বিতীয়তে নাজিল হওয়া সূরা মুদ্দাসসিরের প্রথম তিন আয়াত নাজিলের মধ্য দিয়েই নবীজিকে ইসলাম প্রচার করার জন্য বলা হয়েছে। তিনি তখন বুঝতে পারলেন, তার কাজ কি। তার কি করতে হবে। কিভাবে অগ্রসর হতে হবে। সর্বপ্রথম তিনি নিজের ঘর থেকেই কার্যক্রম শুরু করলেন। পরিবারের নিকট ইসলামের দাওয়াত নবীজির স্ত্রী হযরত

পড়ুন বিস্তারিত»

ওহী নাজিলের ধরণ ও পদ্ধতি

ওহী নাজিলের ধরণ ও পদ্ধতি – হেরাগুহায় নবীজির উপর প্রথম ওহী নাজিল হওয়ার পর থেকে ধারাবাহিকভাবে ২৩ বছর ওহী নাযিল হয়েছে। কুরআনের বিভিন্ন বিধি-বিধান আল্লাহ তা’আলা ওহীর মাধ্যমে নবীজিকে জানিয়ে দিয়েছেন। বিভিন্ন নীতিমালার বিধান ও সমাধানও আল্লাহ ওহীর মাধ্যমে নবীজিকে জানিয়ে দিয়েছেন। নবীজির উপর কিভাবে এবং কি কি পর্যায়ে ওহী নাজিল হয়েছে, তার বিস্তারিত বিবরণ

পড়ুন বিস্তারিত»

ওহী নাযিলের পরবর্তী অবস্থা

ওহী নাযিলের পরবর্তী অবস্থা – হযরত জিবরাইল আ. এসে সূরা আলাকের প্রথম পাঁচ আয়াত নাযিলের পর নবীজির ভয় পেয়ে যান। নবীজি তখন জিম্মাদারির সীমাহীন অনুভূতির কারণে কাঁপছিলেন। নবীজির মনে হচ্ছিল, এই কাজের চিন্তাফিকির ও গুরুদায়িত্বের কারণে তার প্রাণ উড়ে যাবে। তিনি ঘরে পৌঁছেই স্ত্রী খাদিজাকে বললেন, আমার গায়ে কম্বল জড়িয়ে দাও। আমার প্রাণ হয়তো উড়ে

পড়ুন বিস্তারিত»

প্রথম ওহী নাযিল হয় কোথায়

নবী মুহাম্মাদ সা. এর নিকট প্রথম ওহী নাযিল কোথায় হয়, তা আমরা কমবেশি সকলেই জানি। মক্কা থেকে দুই মাইল দূরে হেরাগুহায় তিনি ধ্যানমগ্ন থাকতেন। সে সময় তার বয়স ছিল ৪০ বছর। অন্যান্য নবীদের নিকটও এই বয়সে আল্লাহর পক্ষ থেকে ওহী নাযিল হতো। ওহী আসার পূর্বেই এর বিভিন্ন আলামত প্রকাশ পেয়েছিল। তিনি সত্য স্বপ্ন দেখতে পেতেন।

পড়ুন বিস্তারিত»

হেরা গুহা ও রিসালাত

হেরা গুহা ও রিসালাত – রাসূল সা. এর বয়স যখন ৪০ বছরে উপনীত হলে তখন তার ধ্যান-ধারণা, অনুভব-অনুভূতির মধ্যে গভীরতা আসে। তার পরিচ্ছন্ন এবং অনমনীয় ব্যক্তিত্বের জন্য স্বজাতীয় লোকদের সাথে তার চিন্তা ও মানসিকতার দূরত্ব অনেক বেড়ে গেল। তিনি তখন দিন দিন নির্জনপ্রিয় হয়ে উঠলেন। এই সময়ে তিনি মক্কা থেকে দুই মাইল দূরে হেরাগুহায় নির্জনে

পড়ুন বিস্তারিত»

নবুয়ত পূর্ব জীবন ও রাসূল সা.

মহানবী সা. এর নবুয়ত পূর্ব জীবন ছিল খুবই বৈচিত্রময় ও বৈশিষ্ট্যপূর্ণ একটি জীবনধারা। তিনি ছিলেন একাধারে সকল গুণের অধিকারী। তিনি ছিলেন দূরদর্শিতা, সত্যপ্রিয়তা এবং চিন্তাশীলতা প্রভৃতি বৈশিষ্ট্যরাজির সুউচ্চ মিনার। পরিচ্ছন্ন চিন্তা, পরিপক্ক ধারণা ও দূরদর্শিতার গুণ তার মধ্যে পরিপূর্ণরূপে বিদ্যমান ছিল। দীর্ঘ সময়ের অবিরত সাধনায় তিনি সত্য এবং ন্যায়ের পক্ষে আল্লাহর সাহায্য লাভ করতেন। পরিচ্ছন্ন,

পড়ুন বিস্তারিত»

বনু হাশিম এর সূর্য

পরিবারের দায়িত্ব ও ব্যবসায়িক ব্যস্ততার পাশাপাশি নবীজি বনু হাশিম এর গুরুত্বপূর্ণ সকল কাজে অংশগ্রহণ করতেন। সে সময় বনু হাশিমের খুঁটি হিসেবে ছিলেন নবীজির চাচা আবু তালেব, আবু লাহাব, আব্বাস ও হামজা। চাচাদের সাথে নবীজির সম্পর্ক আবু তালিব ছিলেন বয়স্ক এবং নবীজি সা. এর অভিবাবক। আবু লাহাব ছিল কঠোর প্রকৃতির ব্যক্তি। কিন্তু তারপরও নবীজির সাথে তার

পড়ুন বিস্তারিত»

হাজরে আসওয়াদ স্থাপনের ঘটনা

রাসূল সা. এর বয়স তখন ৩৫ বছর। মক্কার কুরাইশরা নতুন একটি সিদ্ধান্ত নিল। তারা হাজরে আসওয়াদ পূনপ্রতিস্থাপন ও কা’বাঘর নতুনভাবে নির্মাণ করবে। এই অকল্পনীয় উদ্যোগটি নেয়ার কারণ ছিল অনেক। পূর্বে কাবা গৃহ মানুষের উচ্চতার তুলনায় সামান্য বেশি উচ্চতাবিশিষ্ট চারটিমাত্র দেয়াল ছিল। এরও আগে হযরত ইসমাইল আ. এর যুগে এই দেয়ালের উচ্চতা ছিল নয় হাত। তখন

পড়ুন বিস্তারিত»

খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ রা. এর সাথে বিবাহ

খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদ রা. – তরুণ বয়সে রাসূল সা. এর নির্দিষ্ট কোনো কাজ ছিল না। তিনি যখন যেই কাজ সম্ভব হতো সেই কাজই করতেন। এক বর্ণনা থেকে জানা যায়, সে সময় তিনি বনু সাদ গোত্রের বকরী চড়াতেন। তাছাড়া মজুরির বিনিময়ে মক্কার কয়েকজন ব্যক্তিরও বকরী চড়াতেন। ২৫ বছর বয়সে তিনি মক্কার অন্যতম ব্যবসায়ী খাদিজা বিনতে খুওয়াইলিদের

পড়ুন বিস্তারিত»

হিলফুল ফুজুল কি

হিলফুল ফুজুল চুক্তি – মক্কার কিছু সম্মানিত ব্যক্তির উদ্যোগে তৎকালীন সময়ের সুপ্রসিদ্ধ চুক্তি সম্পূর্ণ হয়। সে সময় নবীজির বয়স ছিল ২০ বছর। এই চুক্তির মাধ্যমে একটা শান্তিচুক্তি করা হয়। এই শান্তিচু্ক্তির আওতায় ছিল কুরাইশ, বনু মুত্তালিব, বনু আসাদ, বনু যোহরা, বনু তাইমসহ আরো অনেক গোত্র। কেন এই চুক্তি করা হয় কুরাইশরা কখনো কখনো অহেতুক রক্তপাতে

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Scroll to Top