Category: মুসলিম ইতিহাস

উসমান রা. এর বিরুদ্ধে বানোয়াট চিঠি

উসমান রা. এর বিরুদ্ধে বানোয়াট চিঠি – ৩৫ ‍হিজরীতে সাবায়ীরা মুসলিম উম্মাহর মাঝে পারস্পরিক দ্বন্দ্ব বাধানো এবং ইসলামী শাসনব্যবস্থা ভেঙ্গে ফেলার ষড়যন্ত্র করে। তাদের এই ষড়যন্ত্রের মৌলিক উদ্দেশ্য ছিল চারটি। যথা: ১. ইরাক ও মিসরবাসী এবং বনু হাশেমের প্রতি অধিক আগ্রহী ব্যক্তিদের ব্যবহার করে উসমান রা. এর বিরুদ্ধে আন্দোলন করা। এর মধ্যে মদীনার বড় তিন

পড়ুন বিস্তারিত»

সাবায়ীদের ষড়যন্ত্র

সাবায়ীদের ষড়যন্ত্র – ৩৪ হিজরীতে কুফায় অনাকাঙ্খিত একটি ঘটনা ঘটে যায়। তখন কুফার গভর্নর ছিলেন হযরত সাঈদ ইবনে আস রা.। তিনি একটি বিশেষ কাজে মদীনায় আমিরুল মুমিনীন হযরত উসমান রা. এর নিকট আসেন। শহরে গভর্নর না থাকায় দুষ্ট লোকেরা আন্দোলন শুরু করে। তারা হযরত সাঈদ ইবনে আস রা. এর বরখাস্তের দাবী করতে থাকে। তাদের এ

পড়ুন বিস্তারিত»

মিসরে আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা

মিসরে আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা – ৩১ হিজরীতে চক্রান্তকারীরা মিসরে তাদের তাদের কর্মকাণ্ড চালায়। সেখানে তারা এই স্লোগান উঠায় যে, মিসরের গভর্নর হযরত আব্দুল্লাহ বিন আবু সারাহ রা. অযোগ্য ব্যক্তি। মিসরে আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা এর এই অপপ্রচারে প্রভাবিত হয়ে কতিপয় সম্ভ্রান্ত ব্যক্তিও বিষয়টি যাছাই-বাছাই না করে ফলাও করতে থাকে। তাদের মধ্যে মুহাম্মাদ বিন আবু হুজাইফা ও

পড়ুন বিস্তারিত»

খলিফা উসমান ও আবু যর গিফারী এর মাঝে সম্পর্ক

আমিরুল মুমিনীন খলিফা খলিফা উসমান ও আবু যর রা. মধ্যে একটি ঘটনা নিয়ে সমালোচনা হলো, উসমান রা. আবু যর গিফারী রা. কে রাবজা এলাকায় নির্বাসিত করেছিলেন। এ ছাড়াও অনেক ইতিহাসবিদরা ধারণা করে যে, আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা শামে গিফারী রা. এর সাঙ্গে সাক্ষাৎ করে তাকে প্রভাবিত করে। কিন্তু এটি নিছক ভ্রান্ত চিন্তা। নবীজির হারানো আংটি ও

পড়ুন বিস্তারিত»

শামে আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা

ওয়ালিদ ইবনে উকবা রা. এর ঘটনার পর আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা শামে চলে যায়। সেখানে পৌঁছে সে মুয়াবিয়া রা. এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করতে থাকে। যেন এসব বিরোধ সাহাবায়ে কেরামের মধ্য থেকে শুরু হয়, আর তার উপর যেন সন্দেহ না হয়, এমনটাই চাচ্ছিল সে। বিশিষ্ট সাহাবী হযরত আবু দারদা রা. এই প্রতারণা ধরে ফেললেন। তখন তিনি

পড়ুন বিস্তারিত»

সাবায়ী ফেতনা ও বিরুদ্ধাচরণ

 হযরত উসমান রা. এর খেলাফতের শেষ ছয় বছরের দিকে সাবায়ী ফেতনা তথা আব্দুল্লাহ ইবনে সাবার ফেতনা ভালোভাবেই শেকড় গেড়েছিল। ইসলামী শাসনব্যবস্থাকে টুকরো টুকরো করা এবং গৃহযুদ্ধ উসকে দেয়াই ছিল তাদের টার্গেট। হযরত উসমান রা. এর গুরুত্বপূর্ণ গভর্নরদের বিরুদ্ধাচরণ করে তাদের ব্যাপারে মিথ্যা অভিযোগ তুলতে লাগলো। তারা প্রথমে এই কথা উঠালো যে, হযরত উসমান রা. স্বজনপ্রীতি

পড়ুন বিস্তারিত»

ওয়ালিদ ইবনে উকবা এর বিরুদ্ধে অভিযোগ

হযরত ওয়ালিদ ইবনে উকবা রা. ছিলেন বনু উমাইয়া পরিবারের একজন বীর সন্তান। তিনি ছিলেন রাসূলের সাহচর্য পাওয়া একজন সাহাবী। ওয়ালিদ রা. হযরত আবু বকর রা. ও উমর রা. এর গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসক ছিলেন। তাদের নিকট তিনি ছিলেন একজন নির্ভরযোগ্য ব্যক্তি। ১২ হিজরীতে পারস্য বিরোধী অভিযান পরিচালনাকালে খলিফা আবু বকর রা. ও সেনাপ্রধান খালিদ বিন ওয়ালিদ রা.

পড়ুন বিস্তারিত»

উসমান রা. এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র

উসমান রা. এর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র – মুসলিম উম্মাহর বিজয়যাত্রা ও গৌরবময় ক্রমবিকাশ হযরত আবু বকর রা. ও হযরত উমর রা. এর যুগ থেকে শুরু করে ‍উসমান রা. এর শাসনকালের ১১ তম বছর পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এই সময়টা ছিল শান্তি ও নিরাপত্তার। সেই সাথে বিজয়যাত্রাও ছিল অব্যাহত। হযরত উসমান রা. একজন শ্রেষ্ঠ শাসকের ভূমিকা পালন করে

পড়ুন বিস্তারিত»

সাহাবীদের খোরাসান বিজয়

সাহাবীদের খোরাসান বিজয় – হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমের রা. সারখাস এলাকাকে শক্তিমক্তার মাধ্যমে এবং তুস শহরকে সন্ধির মাধ্যমে জয় করেন। এরপর হেরাত ও বাগদিস এলাকাও নত হতে বাধ্য হয়। মার্ভের অগ্নিপূজক শাসক বার্ষিক ২২ লক্ষ দিরহাম (৯৭ কোটি ২ লক্ষ টাকা প্রায়) জিযিয়া প্রদানের শর্তে সন্ধি করে। এরপর হযরত আব্দুল্লাহ বিন আমের রা. বিখ্যাত তাবেয়ী

পড়ুন বিস্তারিত»

উসমান রা. এর কনস্টান্টিনোপল বিজয়ের পরিকল্পনা

আমিরুল মুমিনীন হযরত উসমান রা. রোমান সাম্রাজ্যের রাজধানী কনস্টান্টিনোপল বিজয়ের পরিকল্পনা থাকেন। যেহেতু কনস্টান্টিনোপল জিহাদে অংশগ্রহণকারী মুজাহিদদের জন্য হাদীসে ক্ষমা ও জান্নাতের সুসংবাদ রয়েছে, তাই সাহাবারা তা জয় করাটা গুরুত্বপূর্ণ মনে করতেন। হযরত মুয়াবিয়া রা. পূর্বেই কনস্টান্টিনোপল উপকূল পর্যন্ত অভিযান পরিচালনা করেছেন। সমস্যাটা হলো, শহরের তিনদিকেই হলো সমুদ্র। ভৌগলিকভাবে শহরটিতে এই দিক থেকে আক্রমণ করা

পড়ুন বিস্তারিত»

মাস্তুল যুদ্ধ যাতুস সাওয়ারা

মাস্তুল যুদ্ধ ছিল হযরত উসমান রা. এর শাসনকালে সবচেয়ে বড় বিপজ্জনক যুদ্ধ। এটি ৩৪ হিজরীতে সংগঠিত হয়। এই যুদ্ধে উভয়পক্ষের সৈন্যরা জাহাজের মাস্তুল বেঁধে যুদ্ধ করেছে বিধায় এটাকে জাতুস সাওয়ারা বা মাস্তুল যুদ্ধ বলা হয়। রোম সম্রাট যখন দেখতে পায়, মুসলমানরা কনস্টান্টিনোপলের প্রাচীরের নিকট চলে আসছে এবং সমুদ্র যুদ্ধে কুবরুসবাসীর উপর বিজয়লাভ করেছে, তখন সে

পড়ুন বিস্তারিত»

উসমান রা. এর সমুদ্র অভিযান

উসমান রা. এর সমুদ্র অভিযান – হযরত মুআবিয়া রা. এবং আব্দুল্লাহ ইবনে আবু সারাহ রা. একটি নতুন উদ্যোগ নেয়ার চিন্তা-ভাবনা করলেন। রোমানদের সাথে এই যুদ্ধে কোনো না কোনোভাবে ইউরোপের হাত ছিল। সে সময় রোম উপসাগরে বাইজেন্টাইনদের পদচারণা মুসলমানদের জন্য চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। তাই উক্ত সাহাবীদ্বয় একটি নৌবাহিনী গঠনের উদ্যোগ নিলেন। তৃতীয় খলিফা হযরত উসমান

পড়ুন বিস্তারিত»

ভবিষ্যতে কি বিষয়ে লেখা চান, এখানে বলতে পারেন

Scroll to Top