আসসালামু আলাইকুম

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

ধলেশ্বরী নদীর শাখা হিসেবে প্রাচীনকালে বুড়িগঙ্গা নদীর উৎপত্তি হয়। আর এই বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরের গাঁ ঘেষেই গড়ে উঠে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম বানিজ্যিক শহর ঢাকা। ব্যস্ততম এই ঢাকা শহরে কোনো এক ভোরে জন্ম হয় আমার

৬৩০+

সাব্সক্রাইবার

৯৬+

অনুসারী

৩৫৪+

সাব্সক্রাইবার

Abdur Rahman Al Hasan

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

বুড়িগঙ্গা নদীর উত্তর তীরের গাঁ ঘেষেই গড়ে উঠে দক্ষিণ এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম বানিজ্যিক শহর ঢাকা। ব্যস্ততম এই ঢাকা শহরে কোনো এক ভোরে জন্ম হয় আমার

সালমা বিনতে সাখর

সালমা বিনতে সাখর – হযরত সালমা বিনতে সাখর রা. ছিলেন বিখ্যাত সাহাবী আবু বকর রা. এর মা। তিনি মক্কার গুরুত্বপূর্ণ মহিলাদের একজন ছিলেন। লোকেরা তাকে উম্মুল খায়ের নামে চিনতো। জন্ম (তারিখ জানা যায় নি) তিনি জন্মগ্রহন করেছিলেন কুরাইশ বংশের অন্যতম শাখা গোত্র বনু তাইম গোত্রে। বংশীয় নসব উম্মুল খায়ের সালমার পিতার নাম হলো সাখর, তার

শামে প্লেগ এবং সাহাবীগণ

শামে প্লেগ এবং সাহাবীগণ – বাইতুল মাকদিস তখন সবেমাত্র মুসলমানদের হাতে আসলো। ১৭ হিজরীর শেষের দিকে শাম ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে প্লেগ রোগ ছড়িয়ে পড়ে। প্রায় কয়েকমাস পর্যন্ত রোগ সংক্রমণ হতে থাকে। বহুলোক এতে আক্রান্ত হয়। অনেকেই মৃত্যুবরণ করে। মহামারি মারাত্মক আকারে ধারণ করে। মহামারিতে সাহাবীগণ সে সময় শামে অবস্থিত মুসলিম মুজাহিদ বাহিনীও এই মহামারিতে

রিজিক কি নির্ধারিত

রিজিক কি নির্ধারিত – মানুষের জীবনে খাওয়া-দাওয়া নিয়ে যতটা না পেরেশান থাকতে হয়, অন্য কোনো কাজে বোধহয় এতটা পেরেশান কেউ হয় না। প্রতিদিন তিনবেলা বা দুবেলা কিংবা অন্তত একবেলা খাবার যেন আমাদের লাগেই। এছাড়া আমরা শরীরের শক্তিমত্তা হারাতে পারি। দুর্বলতা আমাদের গ্রাস করে নিবে। রিযিক নিয়ে এত পেরেশানী কখনো কখনো আমাদেরকে আল্লাহর আনুগত্য থেকে দূরে

আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা কে ছিল?

আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা  – মুসলিম উম্মাহর মাঝে সর্বপ্রথম ভুল আকিদা ও বিতর্কিত মতাদর্শের বীজ রোপণ করে একজন ইহুদী। যাকে ইতিহাসের পাতায় আব্দুল্লাহ ইবনে সা’বা নামে উল্লেখ করা হয়েছে। আব্দুল্লাহ ইবনে সাবা ছিল ইহুদী বংশের একজন ব্যক্তি। নিজের সুবিধার জন্য সে মুসলিম বলে পরিচয় দিত জনগণের সামনে। তার উঠাবসা ছিল সে সময়ের পাপিষ্ঠ ও মুনাফিক ব্যক্তিদের

প্রকৃত সুখ কী

“সাম্যতা বা সমতা। এটি থাকার মধ্যেই প্রকৃত সুখ রয়েছে” এমনটাই বলে থাকে সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী ভাইয়েরা। সকলেই কেন একরকম নয়, এটা ভেবে অনেকেই আক্ষেপ করেন। কেউ কেউ স্রষ্টার প্রতি অভিযোগও তোলেন যে, কেন আল্লাহ কাউকে গরিব বা কাউকে ধনী বানায়? কেন সকলকে একরকম সম্পদ দেয় না? আল্লাহ তা’আলা সূরা আসরের ১-৩ নং আয়াতে বলেন, وَ الۡعَصۡرِ

হিলফুল ফুজুল কি

হিলফুল ফুজুল চুক্তি – মক্কার কিছু সম্মানিত ব্যক্তির উদ্যোগে তৎকালীন সময়ের সুপ্রসিদ্ধ চুক্তি সম্পূর্ণ হয়। সে সময় নবীজির বয়স ছিল ২০ বছর। এই চুক্তির মাধ্যমে একটা শান্তিচুক্তি করা হয়। এই শান্তিচু্ক্তির আওতায় ছিল কুরাইশ, বনু মুত্তালিব, বনু আসাদ, বনু যোহরা, বনু তাইমসহ আরো অনেক গোত্র। কেন এই চুক্তি করা হয় কুরাইশরা কখনো কখনো অহেতুক রক্তপাতে

সর্বশেষ প্রকাশিত

কেমন মেয়ে বিয়ে করা উচিত

কেমন মেয়ে বিয়ে করা উচিত – ভাগওয়া লাভ ট্রাপ। বাংলাদেশে বর্তমানে চলমান একটি সুক্ষ্ম ষড়যন্ত্র। কট্টর হিন্দুত্ববাদ কর্তৃক মিথ্যা প্রেমের ফাঁদে ফেলে মুসলিম রমণীদের ধর্ষণসহ ইজ্জত লুট করা হয়। বাংলাদেশ একটি সেক্যুলার রাষ্ট্র হওয়ায় প্রতিটা বিশ্ববিদ্যালয় ও স্কুল-কলেজে ফ্রি মিক্সিং চলমান। এছাড়াও মুসলিম ছেলে-মেয়েদের অপরিপক্ক ধর্মীয় জ্ঞান ও বয়সের স্বল্পতার কারণে সহজেই তারা সকল ধর্মকে

দুই মৃত্যুতে দুই মনোভাব

দুই মৃত্যুতে দুই মনোভাব – ১২ রমাদান চলছে। রমাদান যদিও আমাদের জন্য মহান একটি মাস, তাই এই রমাদানে যাদের মৃত্যু হয় আমরা তাদেরকে অত্যন্ত শ্রদ্ধার চোখে দেখি। তারা হয়তো তাদের কোনো আমলের কারণে এই মহান মাসে রবের সাথে সাক্ষাৎ করছেন। পবিত্র এই রমাদানে আল্লাহ তাদেরকে ডেকে নিচ্ছেন। কত মানুষ রয়েছে, যারা গত রোজায় বেঁচে ছিলেন

নারী নেতৃত্ব

অন্যান্য ধর্মের ও নারীবাদীদের খুবই পছন্দের একটি প্রসঙ্গ হলো নারী নেতৃত্ব । এজন্য কখনো কখনো মুসলমানরা যখন উক্ত ধর্মের ও চিন্তাধারার লোকদের সাথে মিলিত হয় তখন কথার জালে কিংবা আরো বিভিন্ন কার্যক্রমে তারা আস্তে আস্তে এই নারী নেতৃত্বকে পছন্দ করা শুরু করে। ইসলাম মানে যদিও আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ, কিন্তু  এই মুসলিমরা একটা সময় মানসিক দাসত্ব

বিশ্ব মানবতা আজ কোথায়?

বিশ্ব মানবতা আজ কোথায়? – সারা বিশ্বে মানবতার ফেরি করে চলা আমেরিকার উল্টো পিঠ দেখতে পাচ্ছে সকলেই। যেই আমেরিকা ইরাকে মানবতা প্রতিষ্ঠার নামে অভিযান চালিয়েছিল, সেই আমেরিকাই ইরাকের লাখো শিশুকে হত্যা করেছে। আফগানিস্তানে বর্বরতা চালানো আমেরিকা বাংলাদেশে যখন শান্তি রক্ষার নামে কাজ করে তখন তা নিতান্তই হাস্যকর দেখায়। আমেরিকানদের অন্যতম শক্তিশালী গোষ্ঠী হলো, ইহুদি গোষ্ঠী।

নারীবাদী তত্ত্ব থেকে নাস্তিক

নারীবাদীরা সর্বদা তাদের নারীবাদী তত্ত্ব থেকে ইসলামকে যাছাই করতে যায়। তখনই শুরু হয় বিরাট এক সমস্যা। ইসলামের সাথে নারীবাদের দ্বন্দ্ব বহু আগ থেকেই। কারণ, ইসলাম মানে আল্লাহর প্রতি আত্মসমর্পণ। আর নারীবাদ বলে ভোগবাদীর উপর আত্মসমর্পণ। এজন্য মুসলিম নারীবাদীরা একটা সময় ইসলাম থেকে বিচ্যুত হয়ে নাস্তিক হয়ে যায়। আর এই জিনিষটা একদিনে ঘটে না। পর্যায়ক্রমে এমনটা

সেক্যুলারিজম এর ধর্মীয় স্বাধীনতা

সেক্যুলারিজম এর ধর্মীয় স্বাধীনতা – সেক্যুলার বা সেক্যুলারিজমের খাঁটি বাংলা অর্থ কি, তা অনেক সরলমনা মুসলমানরা না জেনেই সেক্যুলারিজমকে ভালো মনে করে থাকেন। খাঁটি বাংলায় বলতে গেলে সেক্যুলারিজম মানে ধর্ম নিরপেক্ষতাবাদ। অর্থাৎ রাষ্ট্রীয় কাজের সাথে ধর্মকে সম্পৃক্ত না করা। ধর্মকে শুধুমাত্র কিছু রীতি-নীতি, আচার-অনুষ্ঠান ও ধর্মীয় স্থানে সীমাবদ্ধ রেখে দৈনন্দিন জীবন থেকে ধর্মকে সরিয়ে দিয়ে

খারেজীদের আকিদা বিশ্বাস ও বাড়াবাড়ি

খারেজীদের আকিদা বিশ্বাস – মুসলিম ইতিহাসের নিকৃষ্ট জাতির মধ্যে অন্যতম হলো খারেজী সম্প্রদায়। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি ও মহামান্য ব্যক্তিদের অবজ্ঞা দ্বারাই তাদের সূচনা হয়। তাদের প্রতিটা বিষয় নিয়ে আমরা নিচে মূলকথা ও ব্যাখ্যাসহ আলোচনা করছি। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি খারেজীদের ব্যাপারে একটা কথা চিরসত্য যে, তারা খুবই ইবাদাত বন্দেগী করে। সর্বক্ষণ খোদার স্বরণে মত্ত থাকে। কিন্তু

নারীবাদী তত্ত্ব থেকে নাস্তিক

নারীবাদীরা সর্বদা তাদের নারীবাদী তত্ত্ব থেকে ইসলামকে যাছাই করতে যায়। তখনই শুরু হয় বিরাট এক সমস্যা। ইসলামের সাথে নারীবাদের দ্বন্দ্ব বহু আগ থেকেই। কারণ, ইসলাম মানে আল্লাহর প্রতি আত্মসমর্পণ। আর নারীবাদ বলে ভোগবাদীর উপর আত্মসমর্পণ। এজন্য মুসলিম নারীবাদীরা একটা সময় ইসলাম থেকে বিচ্যুত হয়ে নাস্তিক হয়ে যায়। আর এই জিনিষটা একদিনে ঘটে না। পর্যায়ক্রমে এমনটা

ট্রান্সজেন্ডার ধর্মীয়ভাবে কতটুকু সমর্থিত

ট্রান্সজেন্ডার ধর্মীয়ভাবে কতটুকু সমর্থিত – ট্রান্সজেন্ডারের আরেক নাম হলো সমকামিতা। LGBT মতাদর্শের মাধ্যমে বহু আগেই কিছু বিকৃত চিন্তার মানুষেরা সমকামিতাকে সামাজিকরণের চেষ্টা করছে। যত যাই কিছুই হোক, এই কর্ম কিছু ক্ষেত্রে ব্যর্থ হয়েছে। রক্ষণশীল পরিবারগুলো বা বুঝমান ফ্যামিলিগুলো কখনোই এই ঘৃণিত কাজে সাড়া দেয় নি। পৃথিবীতে এই তো কিছুদিন আগেই নারী অধিকার নিয়ে কত আন্দোলন

ভয়াবহ ফিতনা এবং মুসলমানদের করণীয়

ফিতনা হলো পরীক্ষা। চলাচলের রাস্তায় উৎ পেতে থাকা ফাঁদ। পৃথিবীতে রয়েছে ভয়াবহ ফিতনা এবং বিপদের ছড়াছড়ি। সম্পদের ফিতনা, অভাবের ফিতনা, নাম না জানা কত ফিতনা আছে, তার কোনো হিসাব নেই। ফেতনার এই মূহুর্তে মুসলমানদের করণীয় কি, সেটি একজন মুসলমানের জানা উচিৎ। নবীজি সা. পৃথিবীর এত লাখো লাখো ফিতনার মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর ফিতনা বলে আখ্যা দিয়েছেন

উবায়দুল্লাহ মাহদী

সে উবায়দুল্লাহ মাহদী হলো ইরাকী বংশদ্ভূত একজন ব্যক্তি। ২৬০ হিজরীতে কুফায় জন্মগ্রহন করে সে।  জন্মের পর থেকেই সে উত্তর শামে অবস্থান করে।  সেখানে তার নাম ছিল, সাঈদ ইবনে আহমাদ ইবনে মুহাম্মাদ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে মায়মূন আল কাদ্দাহ। ১ সালামিয়া শহর সালামিয়া শহরে মৃত্যুবরণ করে আলি বিন হাসান বিন আহমাদ বিন মুহাম্মাদ বিন ইসমাঈল বিন জাফর সাদেক।

বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডার আর হিজড়া একত্রিকরণের ষড়যন্ত্র

সম্প্রতি জাগোনিউজ ডট কমের ওয়েবসাইটে ড. মতিউর রহমান সাহেবের একটি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়। যেটিতে খুবই সুকৌশলে বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডার আর হিজড়া জনগোষ্ঠীতে একত্র করে জগাখিচুঁড়ি বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে পাঠকের সামনে। এখন পর্যন্ত অভিজ্ঞ ব্যক্তিদের প্রকাশিত মতামত অনুযায়ী, ট্রান্সজেন্ডার আর হিজড়া জনগোষ্ঠী সম্পূর্ণ আলাদা দুটি জিনিষ। ট্রান্সজেন্ডার বলা হয় একশ্রেণীর মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তিদের। যারা সমকামিতার মতো

যাকাত হিসাব ২০২৩

যাকাত হিসাব ২০২৩ – যাকাত প্রত্যেক সচ্চল মুসলমানের জন্য ফরজ। যাদের নিকট নেসাব পরিমাণ সম্পদ থাকে, তা হিসাব করে যাকাত দিতে হয়। ২০২৩ সালে আপনি কতুটুকু যাকাত দিবেন, সেটির হিসাব দেখবো আমরা এখানে। যাকাতের রেট নির্ধারণ করা হয় দুইভাবে। ১. সাড়ে ৫২ ভরি রুপা। ২. সাড়ে ৭ ভরি স্বর্ণ। এই দুইটির বর্তমান বাজারমূল্যের সাথে মিলিয়ে

কথার আঘাত

কথার আঘাত – বেঁচে থাকার জন্য যেমন আমাদের অক্সিজেন প্রয়োজন তেমনি মনের ভাব পরিপূর্ণভাবে প্রকাশ করার জন্য আমাদের কথা বলা প্রয়োজন। মনের ভাব প্রকাশের সর্বোত্তম মাধ্যম হলো কথা বলা। কথার মাধ্যমে একটি বিষয় যত সহজে বুঝানো যায়, লিখেও ততটা সহজে বুঝানো যায় না। আল্লাহ তা’আলা আমাদেরকে যবান দিয়েছেন কথা বলার জন্য। যবানের মাধ্যমে আমরা মনের

আল্লাহকে ভয় করা – ঈমানের আরেক সঙ্গী

আল্লাহকে ভয় করা একজন ঈমানদার মুমিন-মুসলমানের জন্য অবশ্য কর্তব্য। যেই আল্লাহ আমাদের লালন-পালন করছেন, আমরা তার আনুগত্য করবো, তার বড়ত্ব বর্ণনা করবো, এটাই ঈমানের দাবী। যেই ব্যক্তি আল্লাহকে ভয় করে না, সে যা ইচ্ছা করতে পারে। দুনিয়াতে সে কোনো বিধি-নিষেধের আওতাভুক্ত হয় না। যেমনটা আমরা কাফের-মুশরিকদের ক্ষেত্রে দেখতে পাই। যেই ব্যক্তি আল্লাহকে মানে না, আল্লাহর

রিজিক কি নির্ধারিত

রিজিক কি নির্ধারিত – মানুষের জীবনে খাওয়া-দাওয়া নিয়ে যতটা না পেরেশান থাকতে হয়, অন্য কোনো কাজে বোধহয় এতটা পেরেশান কেউ হয় না। প্রতিদিন তিনবেলা বা দুবেলা কিংবা অন্তত একবেলা খাবার যেন আমাদের লাগেই। এছাড়া আমরা শরীরের শক্তিমত্তা হারাতে পারি। দুর্বলতা আমাদের গ্রাস করে নিবে। রিযিক নিয়ে এত পেরেশানী কখনো কখনো আমাদেরকে আল্লাহর আনুগত্য থেকে দূরে

প্রকৃত সুখ কী

“সাম্যতা বা সমতা। এটি থাকার মধ্যেই প্রকৃত সুখ রয়েছে” এমনটাই বলে থাকে সমাজতন্ত্রে বিশ্বাসী ভাইয়েরা। সকলেই কেন একরকম নয়, এটা ভেবে অনেকেই আক্ষেপ করেন। কেউ কেউ স্রষ্টার প্রতি অভিযোগও তোলেন যে, কেন আল্লাহ কাউকে গরিব বা কাউকে ধনী বানায়? কেন সকলকে একরকম সম্পদ দেয় না? আল্লাহ তা’আলা সূরা আসরের ১-৩ নং আয়াতে বলেন, وَ الۡعَصۡرِ

রিযিক সম্পর্কে কোরআনের আয়াত

রিযিক সম্পর্কে কোরআনের আয়াত : জানেন ভাবি! আমাদের এই কুরবানীর ঈদে গরু কিনেছে এক লাখ ত্রিশ হাজার দিয়ে। : ওয়াও। এটা কি আপনারা একাই দিচ্ছেন? : হ্যাঁ। একাই। : তো এত গোশত রাখবেন কিভাবে? : আজকে আমরা ওয়ালটন শো রুম থেকে একটা ফ্রিজ কিনে আনবো। : বলছিলাম কি ভাবি, গোশতগুলো জমিয়ে না রেখে গরীব-অসহায়দের দান

একটি সওয়াব অর্জন করতে চান?

আপনার আশেপাশে থাকা অসহায় ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়ানোর মাধ্যমে সহজেই আপনি আল্লাহর নিকট প্রিয় হতে পারেন। তাদের রিযিকের ব্যবস্থা আল্লাহ আপনার রিযিক থেকেই দিয়ে রেখেছেন। আপনি কি তাদেরকে তাদের ভাগ দিয়েছেন?

Scroll to Top