আসসালামু আলাইকুম

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

যে ব্যক্তি নিজের আমলের উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করে, ইলম তার হৃদয়কে কোমল করে দেয়। আর যে ব্যক্তি মুদাররিস বা টাইটেল ব্যবহারের জন্য কিংবা দাম্ভিকতা প্রদর্শন ও অন্যকে হেয় করার জন্য ইলম অর্জন করে, সে নিজেই নিজেকে ধোঁকা দেয়।  তার এই অহমিকা তাকে ধ্বংস করে দেয়

Abdur Rahman Al Hasan

আব্দুর রহমান আল হাসান

মুসলিম, তালিবুল ইলম

যে ব্যক্তি নিজের আমলের উদ্দেশ্যে ইলম অর্জন করে, ইলম তার হৃদয়কে কোমল করে দেয়। আর যে ব্যক্তি মুদাররিস বা টাইটেল ব্যবহারের জন্য কিংবা দাম্ভিকতা প্রদর্শন ও অন্যকে হেয় করার জন্য ইলম অর্জন করে, সে নিজেই নিজেকে ধোঁকা দেয়।  তার এই অহমিকা তাকে ধ্বংস করে দেয়।

ফিজার যুদ্ধ

যখন রাসূল সা. ২০ বছর বয়সের যুবক তখন মক্কায় ঐতিহাসিক ফিজার যুদ্ধ সংগঠিত হয়। এই ফিজার যুদ্ধ সংগঠিত হয়েছিল কিনানা এবং আয়লানের কায়স গোত্রদ্বয় নিষিদ্ধ মাসে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ার কারণে এই ফিজার যুদ্ধ সংগঠিত হয়। দিনের প্রথম ভাগে কায়স গোত্র কিনানা গোত্রের উপর জয়লাভ করছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত যুদ্ধের বিজয় কিনানা গোত্রের নিকট চলে আসে।

ইহুদিদের তথ্য বাণিজ্য

শুধুমাত্র তথ্য বাণিজ্য করে যে অনেক মুনাফা হাতানো সম্ভব, তা শুধুমাত্র ইহুদিদের মাথাতেই প্রথম এসেছিল। তাদের পূর্বে কোনো জাতি এমনটা করার কল্পনাও করে নি। ইহুদিরা তথ্য বাণিজ্য করে বিভিন্ন জায়গার খবর আগাম পেয়ে যেত। আর তারা সেটি সম্পূর্ণ কাজে লাগাতো মুনাফা লাভের জন্য। ইহুদিদের নিজস্ব একটি পার্লামেন্ট ছিল। যাকে সেনহার্ড্রিন নামে ডাকা হয়। পৃথিবীর সকল

ইহুদিদের বিরুদ্ধে জার্মান কেন?

ইহুদিদের বিরুদ্ধে জার্মান কেন – বহু আগ থেকেই জার্মানি ছিল সমৃদ্ধশীল একটি দেশ। তারা রাজনীতি, অর্থনীতি, শিক্ষা ও প্রযুক্তির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ সাক্ষর রেখেছে। ১৯২৩ সালে জার্মানের অর্থনীতিতে বিপর্যয় নেমে আসে, আজও তা বিশ্বের অর্থনীতিতে কালো অধ্যায়। তখন এমন এক ব্যক্তির আবির্ভাব ঘটে, যাকে আজও পৃথিবী স্বরণ করে। কেউ তাকে ভালো বলে জানে আর কেউ তাকে

সাবায়ীদের ষড়যন্ত্র

সাবায়ীদের ষড়যন্ত্র – ৩৪ হিজরীতে কুফায় অনাকাঙ্খিত একটি ঘটনা ঘটে যায়। তখন কুফার গভর্নর ছিলেন হযরত সাঈদ ইবনে আস রা.। তিনি একটি বিশেষ কাজে মদীনায় আমিরুল মুমিনীন হযরত উসমান রা. এর নিকট আসেন। শহরে গভর্নর না থাকায় দুষ্ট লোকেরা আন্দোলন শুরু করে। তারা হযরত সাঈদ ইবনে আস রা. এর বরখাস্তের দাবী করতে থাকে। তাদের এ

আবু উবায়েদ সাকাফি

আবু উবায়েদ সাকাফি – আবু বকর রাঃ এর ইন্তিকালের পূর্বেই মুসান্না বিন হারিসা রাঃ ইরাকে যুদ্ধের জন্য সৈন্য সংগ্রহ করতে মদীনায় আসেন। তখন আবু বকর রাঃ ওমর রাঃ কে বলেন যে, আমার মৃত্যু যেন তোমাকে জিহাদে লোক পাঠাতে বাধা না দেয়। তুমি অতিসত্তর ইরাকে জিহাদের জন্য লোক পাঠাও। এরপর উমর রাঃ আবু বকর রাঃ এর

কোন দেশগুলো ইহুদি রাষ্ট্র হতো?

কোন দেশগুলো ইহুদি রাষ্ট্র হতো? – বর্তমানে ইহুদিরা যদিও ফিলিস্তিন ভূমিকে তাদের রাষ্ট্র হিসেবে দাবী করে, কিন্তু এটি আদৌ ইহুদিদের বিশ্বাসের সাথে সংগতিপূর্ণ নয়। অস্টো-হাঙ্গেরিয়ান ইহুদি লেখক থিউডোর হার্জেল প্রথম তার বইয়ের মাধ্যমে ইহুদের নিজস্ব রাষ্ট্রের ধারণা প্রচার করে। এরপর একটা সময় এটি বড় বড় ইহুদি ব্যবসায়ী, লেখক, রাজনীতিবিদ, ব্যাংকারদের পৃষ্টপোষকতায় এই লক্ষ্যে কাজ করা

সর্বশেষ প্রকাশিত

ট্রান্সজেন্ডার আন্দোলনে দুর্বল কারা

ট্রান্সজেন্ডার আন্দোলনে দুর্বল কারা , এটা এক কথায় দেখিয়ে দেওয়ার উপায় নেই। এককালে যারা এর বিরোধিতা করতো আজ দেখা যাচ্ছে, তারা এর পক্ষে সাফাই গাইছে। বাংলাদেশে যত রাজনৈতিক দল আছে, হোক বামপন্থী কিংবা ডানপন্থী, উভয়েরই মূল লক্ষ্য সেক্যুলারিজম। আর সেক্যুলার হতে গিয়েই তারা পশ্চিমাদের মিত্রে পরিণত হয়। পশ্চিমা দুনিয়া হলো, বর্তমান পৃথিবীর সবেচেয়ে পাপিষ্ঠ ভূমি।

নাটকের নামে সমকামিতা প্রচার

নাটকের নামে সমকামিতা প্রচার – ওয়ালটন দেশের নামকড়া একটি কোম্পানী। Walton এর ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনার, ল্যাপটপ দেশজুড়ে বিখ্যাত। বছরখানেক আগে একটি ভিডিওতে ওয়ালটনের মালিককে দেখেছিলাম। পাঞ্জাবি, টুপি পরিহিত পাক্কা একজন হুজুর। বহু আগ থেকেই বাংলাদেশে ট্রান্সজেন্ডারের আড়ালে সমকামিতা প্রচার করছে ব্র‌্যাক, বন্ধু সোস্যাল ওয়েলফেয়ার ও আরো কিছু প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিবর্গ। ইউরোপ-আমেরিকা থেকে ফান্ড পেয়ে এই

রোমান সাম্রাজ্যের পতনের কারণ

রোমান সাম্রাজ্যের পতনের কারণ – ইতিহাসের বিখ্যাত রোমান সাম্রাজ্যের স্থায়িত্ব ছিল হাজার বছরের বেশি সময় ধরে কিন্ত এরপরও শেষ পর্যন্ত টিকে থাকে নি এই সাম্রাজ্য, সাম্রাজ্যের পতনের বিভিন্ন কারণের মধ্যে আমরা মূল মূল কারণগুলো এখানে তুলে ধরবো ইনশাআল্লাহ। রোমান সাম্রাজ্যের পতনের কারণ ও ৬ষ্ঠ শতাব্দীতে খৃস্টধর্মের অবস্থা হযরত ঈসা আ. পৃথিবী ছেড়ে মহান আল্লাহর নিকট

ঈদ উৎসবের গুরুত্ব

ঈদ উৎসবের গুরুত্ব – পোলাপান নাকি ঈদের আনন্দ পায় না। এটা বড়ই হাস্যকর। হারাম অনুষ্ঠানে আনন্দ উল্লাস করে এলাকাকে মাথায় উঠায়। অথচ হালাল ঈদ উৎসবে ঘুমিয়ে কাঁটিয়ে আমার বলে, “সারাদিন ঘুমিয়ে কাঁটলো” “ঈদের বয়স নাই” “ঈদের মজা নাই” ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলো হলো অকৃতজ্ঞতা স্বরুপ কথাবার্তা। ইন্টারনেট ও মোবাইল আমাদের জীবনকে সহজ করে তুললেও আমরা কখনো

সুক্ষ্ম পরিকল্পনা করে হিজড়াকে ট্রান্সজেন্ডার হিসেবে প্রচার

সুক্ষ্ম পরিকল্পনা করে হিজড়াকে ট্রান্সজেন্ডার হিসেবে প্রচার – সম্প্রতি বাংলাদেশে কিছু আলেম ও দ্বীনী ভাইদের উদ্যোগে হিজড়া সম্প্রদায়ের জন্য আলাদা মসজিদ তৈরি করা হয়। যাতে তারা নির্বিঘ্নে ইবাদত করতে পারে। সাধারণত হিজড়ারা বিভিন্ন রকম পোশাক পরিধান করার কারণে আমাদের মসজিদগুলোতে যেতে পারে না। আমাদের কালচার তাদেরকে মেনে নিতে পারে না। তাদেরকে সহ্য করতে পারে না।

বোরকা কি ফ্যাশন নাকি শরীয়াহ নির্দেশিত পোশাক?

বোরকা কি ফ্যাশন নাকি শরীয়াহ নির্দেশিত পোশাক? নারীদেরকে বলা হয়েছিল, তোমরা নিজেদের শরীর গায়রে মাহরামের নিকট হতে ঢেকে রাখ। এছাড়াও নারীদের পুরো শরীর সতরের অন্তর্ভূক্ত। তাই এখন তাদের শরীরের কতটুকু ঢাকা ওয়াজিব, এটি নিয়ে ফুকাহায়ে কেরামের মধ্যে মূলগত তেমন কোনো ইখতিলাফ নেই। কাজের সুবিধার্থে হাতের কব্জি পর্যন্ত ও চোখ খোলা রাখাকে জায়েজ বলেছেন আলেমরা। ইসলামী

আবু আব্দুল্লাহ শিয়ায়ী কে ছিলেন

আবু আব্দুল্লাহ কে ছিল? – ইয়ামান অঞ্চলকে ইসমাঈলী শিয়া মতবাদের প্রচারকেন্দ্র হিসেবে প্রথম স্থানে ধরা হতো। কারণ, সে সময় ইয়ামান আব্বাসীয় খেলাফতের দৃষ্টি থেকে দূরে ছিল। এখান থেকেই তারা গোপনে সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তোলার কাজ শুরু করে। রুস্তম ইবনে হাওশার নামে এক লোক ইয়ামানে উক্ত সশস্ত্র বাহিনীর নেতৃত্ব গ্রহন করে। সে তার দলে পারসিকদের টানতে

খারেজীদের আকিদা বিশ্বাস ও বাড়াবাড়ি

খারেজীদের আকিদা বিশ্বাস – মুসলিম ইতিহাসের নিকৃষ্ট জাতির মধ্যে অন্যতম হলো খারেজী সম্প্রদায়। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি ও মহামান্য ব্যক্তিদের অবজ্ঞা দ্বারাই তাদের সূচনা হয়। তাদের প্রতিটা বিষয় নিয়ে আমরা নিচে মূলকথা ও ব্যাখ্যাসহ আলোচনা করছি। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি খারেজীদের ব্যাপারে একটা কথা চিরসত্য যে, তারা খুবই ইবাদাত বন্দেগী করে। সর্বক্ষণ খোদার স্বরণে মত্ত থাকে। কিন্তু

শিয়া মতবাদ ও আকীদাগত বিচ্যুতি

শিয়া মতবাদ ও আকীদাগত বিচ্যুতি – শিয়া মতবাদ নিয়ে কলম ধরলে পৃষ্ঠার পর পৃষ্ঠা লেখা যাবে। বলা যাবে অনেক কিছু। দিন শেষে তাদেরকে আপনি মুসলিম বলবেন নাকি অমুসলিম বলবেন, তা একান্তই আপনার বিষয়। তবে একটা মূলনীতি হলো, কেউ যদি আল্লাহকে এক বলে স্বীকার না করে এবং নবীজিকে সর্বশেষ বলে স্বীকার না করে তাহলে তাকে কাফের

ফেমিনিজম কি

নারীবাদ বা ফেমিনিজম কি এটি নিয়ে আমাদের মুসলিম সমাজে অনেকটা সংশয় এবং খাপছাড়া মনোভাব আছে। কেউ মনে করেন, পশ্চিমা নারীবাদ বা ফেমিনিজম যদিও ইসলাম সমর্থন করে না, এরপরও এটাকে যদি ইসলামের ধারাতে কনভার্ট করা যায়, তাহলে আর মন্দ কি! বর্তমান সমাজে এই নারীবাদ বা ফেমিনিজম এতটাই মারাত্মকভাবে ছড়িয়ে পড়েছে যে, অনেক দ্বীনদার তরুণী কিংবা প্রাকটিসিং

খারেজিদের সাথে বিতর্ক

খারেজিদের সাথে বিতর্ক – হযরত আলী রা. যখন তার বাহিনী নিয়ে সিফফিন যুদ্ধ হতে কুফা নগরীতে ফিরে যাচ্ছিলেন তখন খারেজিরা এক বড় দল নিয়ে আলী রা. হতে পৃথক হয়ে যায়। তাদের সংখ্যা ছিল প্রায় ১০ থেকে ১২ হাজার। তবে এটি নিয়ে বিভিন্ন ইতিহাসগ্রন্থে বিভিন্নরকম বর্ণনা রয়েছে। আল বিদায়া ওয়ান নিহায় গ্রন্থে বলা হয়েছে, তাদের সংখ্যা

সপ্তম শ্রেণীর ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বই পর্যালোচনা

সপ্তম শ্রেণীর ইতিহাস ও সামাজিক বিজ্ঞান বই পর্যালোচনা – ২০২৪ সালের নতুন বই শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে জানুয়ারীর প্রথম দিকেই। বর্তমানে বইটির ক্লাসও ছাত্র-ছাত্রীরা নিয়মিত করছে। বিগত বছরের কিছু সমস্যার কারণে এবার ভেবেছিলাম, হয়তো এই বছর বইটি কলঙ্কমুক্ত থাকবে। নৈতিকতা বিবর্জিত পাঠ্য বইটিতে থাকবে না। আমরা এই বইটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ি। এরপর

জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল

জিলহজ মাসের প্রথম ১০ দিনের আমল – ইসলামিক চন্দ্র বছর অনযায়ী জিলহজ মাস হলো সর্বশেষ মাস। এই মাসকে হজের মাস বলেও অবহিত করা হয়। তাই অন্যান্য মাসের তুলনায় এই মাসের আলাদা গুরুত্ব ও ফজিলতও রয়েছে। তাছাড়া এই মাসকে যুদ্ধ-বিদ্রোহ বন্ধ রাখার মাসও বলা হয়। আল্লাহ তা’আলা পবিত্র কুরআনে এই মাসের নির্দিষ্ট কয়েকটি দিনের কসম করেছেন।

রিজিক কি নির্ধারিত

রিজিক কি নির্ধারিত – মানুষের জীবনে খাওয়া-দাওয়া নিয়ে যতটা না পেরেশান থাকতে হয়, অন্য কোনো কাজে বোধহয় এতটা পেরেশান কেউ হয় না। প্রতিদিন তিনবেলা বা দুবেলা কিংবা অন্তত একবেলা খাবার যেন আমাদের লাগেই। এছাড়া আমরা শরীরের শক্তিমত্তা হারাতে পারি। দুর্বলতা আমাদের গ্রাস করে নিবে। রিযিক নিয়ে এত পেরেশানী কখনো কখনো আমাদেরকে আল্লাহর আনুগত্য থেকে দূরে

তাওবাতুন নাসুহা

তাওবাতুন নাসুহা – মানুষ হিসেবে আমরা কেউই ভুলের উর্ধ্বে নয়। আমরা সকলেই পাপ করে থাকি। ভুল করে থাকি। আমরা সর্বদা শয়তানের প্ররোচনায়  প্ররচিত হই। আমাদেরকে শয়তান পথভ্রষ্ট করে ফেলে। আমরা কখনো কখনো গুনাহ করতে করতে এতটাই নৈরাশ হয়ে যাই যে, আমরা মনে করি আল্লাহ হয়তো আমাকে আর ক্ষমা করবেন না। আমরা তখন তওবা করতে ভয়

প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে

প্রত্যেক প্রাণীকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে – পৃথিবীতে সৃষ্টির সূচনালগ্ন থেকে কত রকম প্রাণীকে আল্লাহ পাঠিয়েছেন, তার কোনো ইয়ত্তা নেই। বলা হয়ে থাকে, পৃথিবীতে মানব সৃষ্টির বয়স ৩০ লাখ বছর। আল্লাহ শুরুতে আদম আ. কে পাঠিয়েছিলেন। এরপর একে একে আরো কত মানুষ পাঠিয়েছেন। মানুষ পাঠানোর এই ধারাবাহিকতা কখনোই শেষ হয় নি। মানুষ আল্লাহর অবাধ্যতা

নামাজ শিক্ষা

নামাজ শিক্ষা – একজন মুসলিম হিসেবে আমরা সকলেই জানি, ইসলামের ফরজ বিধান ৫ টি। এই পাঁচটি হলো, মুসলিম হওয়ার পর প্রথম কর্তব্য। কেউ যদি মুসলমান হওয়ার পর উক্ত পাঁচটি বিধানকে ফরজ হিসেবে না মানে তাহলে সে গুনাহগার হবে। আর কেউ যদি উক্ত বিধানগুলোকে অস্বীকার করে, তাহলে তাকে মুরতাদ হিসেবে সাব্যস্ত করা যাবে। ইসলামের পাঁচটি স্তম্ভ

লাখ লাখ অনুসারী দিয়ে কি হবে

আপনার লাখ লাখ অনুসারী রয়েছে। লাখ লাখ ফলোয়ার রয়েছে। আপনার ফেইসবুক, ইনস্ট্রাগ্রাম, ইউটিউব বা অন্য সোস্যাল অ্যাকাউন্টের রিচ অনেক বেশি। আপনার ব্লু ব্যাজও রয়েছে অ্যাকাউন্টে। আপনার একটা কথার দাম অনেক। বহু মানুষ আপনাকে অনুসরণ করে। বহু মানুষ আপনার সাজেশন ফলো করে। আপনি কি আপনার এই জোশ-খ্যাতিকে ইসলামের জন্য ব্যয় করছেন? আপনি কি আপনার লাখ লাখ

একটি সওয়াব অর্জন করতে চান?

আপনার আশেপাশে থাকা অসহায় ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়ানোর মাধ্যমে সহজেই আপনি আল্লাহর নিকট প্রিয় হতে পারেন। তাদের রিযিকের ব্যবস্থা আল্লাহ আপনার রিযিক থেকেই দিয়ে রেখেছেন। আপনি কি তাদেরকে তাদের ভাগ দিয়েছেন?

Abdur Rahman Al Hasan
Scroll to Top